কলকাতা, সৌগত রাণা কবিয়ালঃ-বিংশ শতকের প্রাক্কালে বিশ্বব্যাপী ফুটবলের ব্যাপক জনপ্রিয়তার মাঝে, তৎকালীন বাঙালী সমাজ জীবনের যুবাদের চটুল চায়ের কাপের আড্ডা থেকে শুরু করে বাড়ির অন্দরমহলে সদ্য নব প্রজন্মের আধুনিক নারীদের দুপুরের আলাপচারিতায় দৃঢ় ভাবে উঠে আসা ভাবনায় ‘ফুটবল নামক খেলাটি যে শুধুমাত্র পাশ্চাত্যের জন্যই নয়’, সেটা স্পষ্টতর করে দিতে অবিভক্ত বাংলার পূর্ব অংশের তৎকালীন নানাবিধ ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনের সমস্যার মুখোমুখি অভিবাসী বাঙালী তথা পশ্চিম বাংলার বাঙালদের একটি বৃহৎ অংশের ক্রীড়াপ্রেম ও সমব্যথী বৈষম্য নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষের আবেগ থেকে জন্ম হয় প্রিয় লাল হলুদ বিগ্রেডের…!
সুদীর্ঘ সময় পেড়িয়ে, আজকের ক্রীড়ামোদী প্রজন্মের কাছেও ‘ইস্টবেঙ্গল ক্লাব’ সেই অভিন্ন লোকপ্রিয়তায় একই ছন্দে বাংলার ঘরে বাইরে প্রিয় আড্ডা সময়ের একটি জনপ্রিয় নাম..!
এই সময়ের মেধাবী কিছু তরুণদের তাদের প্রিয় ক্লাব ইস্ট বেঙ্গলের প্রতি ভালোবাসার এক অসাধারণ চিত্রপট হয়ে উঠে এলো, তরুণ মেধাবী স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা সৌম্যজিৎ চক্রবর্তীর ভাবনা দৃষ্টিতে বাঁধা তরঙ্গ চিত্র “স্বপ্নের রং লাল-হলুদ” এর মাধ্যমে..!
‘ ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ‘ বিংশ শতকের প্রথমার্ধের প্রাক স্বাধীন ভারতীয় সমাজে ফুটবলের উন্মাদনা আগুনের প্রধান এক স্ফুলিঙ্গ..যে স্ফুলিঙ্গটা উঠে এসেছিল সামাজিক অধিকার বঞ্চিত একটি অভিবাসী শ্রেণির দীর্ঘ সংগ্রামের থেকে, যা কিনা পরবর্তীতে দেশের ক্রীড়া মেধার লড়াইয়ের এক সুস্থ বিনোদন হয়ে উঠেছে বাঙাল-ঘটির মুখরোচক ভাতৃত্বপূর্ন প্রতিযোগিতায়..! যা কিনা আজও ঠিক একই বিনোদন ভাবনায় ক্রীড়া প্রেমী বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়েই আছে..!
অসাধারণ এই ডকুমেন্টারি ফ্লিমটিতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুরাগী তরুণদের কথোপকথন ও প্রাত্যহিক জীবনের গল্পে লাল হলুদ বিগ্রেডের জনপ্রিয়তা যে ঠিক আগের মতোই আবেগপ্রবণ, সেটা অসাধারণ ভাবে পর্দায় উপস্থাপিত হলো এই সময়ের বর্ষীয়ান জনপ্রিয় অভিনেতা বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী মহাশয়ের অনবদ্য উপস্থাপনায়..! নীলাদ্রি ঘোষের রচনায়, পরিচালক সৌম্যজিৎ চক্রবর্তীর পরিচালনায় এবং সময়ের গুনি অভিনয় শিল্পী
অভ্রজিৎ চক্রবর্তীর আন্তরিক অংশগ্রহণ ও এই প্রজন্মের কিছু মেধাবী অভিনয় শিল্পী- সৌম্যজিৎ চক্রবর্তী, রিজু দত্ত, রুদ্র চ্যাটার্জি, অনুরিনা মুখোপাধ্যায়, দেবকুমার রায়, দীপ্তায়ন মজুমদার, নীলাদ্রি ঘোষ, সুদীপ সরকার ও শ্রেয়সী রায়ের প্রানবন্ত অভিনয়ে এবং সজল মজুমদারের ডিওপি এবং এডিটিং এ “স্বপ্নের রং লাল-হলুদ” হয়ে থাকলো ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের অনুরাগীদের ক্লাবের শতবর্ষ উপলক্ষে তাদের প্রিয় ক্লাবের প্রতি এক অসাধারণ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার নিবেদন হিসেবে…!
এবার কিছুটা সময় ঘুরে আসা যাক আমাদের সকলের প্রিয় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের বর্ণাঢ্য সুদীর্ঘ শত বছরের ইতিহাসের পাতায়…
কলকাতার জোড়াবাগানের সুরেশ চন্দ্র চৌধুরীর একটি হলুদ রঙের বাড়িতে ১৯২০ সালের পহেলা আগস্টে ভারতের একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব ” ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ” এর জন্মগাঁথাটা ঠিক অনেকটা এক মায়ের পেটের দুই ভাইয়ের মান-অভিমানের মাঝে যেন নিজেদেরকেই ছাড়িয়ে যাওয়ার একটি অসাধারণ উপন্যাসের প্রথম অধ্যায়…!
তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে ফুটবল টুর্নামেন্টে ভারতীয় স্থানীয় ক্লাবগুলোর প্রতি অবিচারের যোগ্য উত্তর দিতে তখনকার বাংলার ফুটবল প্রেমী মেধাবী তরুণরা যে কতোটা মরিয়া ছিলো সেটা তৎকালীন ব্রিটিশদের দ্বারা পরিচালিত ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের স্বীকৃতি পেতে ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের সংগ্রামের মাধ্যমে ফুটে উঠেছিলো…! তৎকালীন বৃটিশ শাষণ ব্যাবস্থায় ভারতের মানুষের মনে দীর্ঘবঞ্চনার প্রতিঘাতে তাদের স্বাধীনতা লড়াইয়ে বাংলার মাটি যে কতোটা ভয়ংকর হয়ে উঠছে সেটা বুদ্ধিমান ব্রিটিশরা ঠিক বুঝতে পেরেছিলেন হয়তো..কেননা কোন জনগোষ্ঠীর বিশেষ কোন আবেগ যদি এক হয়ে ওঠে তবে তাদের শোষণ করাটা সহজ হয় না..!
১৯৯০ সালের কুচবিহার ট্রফির মোহনবাগান ও জোড়াবাগান ফুটবল ক্লাবের ফাইনালের প্রাক্কালে জোড়াবাগান ক্লাবের অভ্যন্তরীণ ভুলবোঝাবুঝির থেকে সৃষ্ট জটিলতায় জন্মভূমির প্রতি তীব্র প্রেম থেকেই কিছু অসাধারণ ব্যক্তি, তৎকালীন জোড়বাগানের ভাইস প্রেসিডেন্ট পূর্ববাংলার বংশধর সুরেশ চৌধুরীর নেতৃত্বে সে সময়ের বাংলার কিছু দূরদর্শী ব্যক্তিত্ব, শৈলেশ বোস, নাশা সেন, অরবিন্দ ঘোষ, রায়বাহাদুর তড়িৎ ভূষণ রায়, নন্দলাল রায় এবং পূর্ববাংলার সন্তোষ মহারাজা – মনমথা নাথ চৌধুরী (ইস্ট বেঙল ক্লাবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, যার নামানুসারে প্রিমিয়ার আন্তঃরাষ্ট্রীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ, “সন্তোষ ট্রফি” নামকরণ করা হয়েছিলো..) হাত ধরে শুরু হয় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের যাত্রা শুরু, যে যাত্রা একসময় তীব্রতর স্রোত হিসেবে ভারতীয় ফুটবল ইতিহাসের এক নতুন ভোরের সূচনা করে…!
ক্লাবের ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো, নয়টি ব্রিটিশ ক্লাব সর্বসম্মতভাবে প্রথম বিভাগ লীগে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অন্তর্ভুক্তির পক্ষে ভোট দিলেও ভারতীয় ক্লাবগুলি তথা মোহনবাগান সহ অনেক বাংলার ক্লাবই তখন এর বিরোধিতা করেছিল..! তারপর থেকে গল্পটা ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ইতিহাসের পাতায় অসংখ্য সাফল্যের পালক যুক্ত হওয়ার, যা কিনা সেদিনের সেই জাতীয় স্ববিরোধীতার সঠিক প্রতিউত্তর..!
ইস্টবেঙ্গল ক্লাব প্রতিষ্ঠার প্রথম মাসে হারকিউলিস কাপ শিরোপা থেকে শুরু.. তারপর, ১৯৮৯ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত একাধারে তিনবার আইএফএ শিল্ড জয়ে ক্লাবটির ঐতিহাসিক মুহুর্ত, ১৯৫১-৫২-সালের ইংলিশ এফএ-এর বার্ষিক পঞ্জিকা দ্বারা দেশের “সেরা সকার ক্লাব” হিসাবে স্বীকৃতি লাভের অনন্য কীর্তি অর্জন, প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে বিদেশি টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ ও সাফল্য এবং সেই যাত্রা শুরুকাল থেকে দীর্ঘ আট দশকেরও বেশি সময়ে মোট ২৯৩ টি লিগ ম্যাচের তাদের প্রতিপক্ষ বাংলার সবচাইতে প্রাচীণ ফুটবল ক্লাব মোহন বাগান-এর(৮৩ বার জয়ী) তুলনায় ১০৯ টি ম্যাচ জিতে দেশের ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসের এক উজ্জ্বলতম ক্রীড়া সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠেছে…!
ক্লাবের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিষ চন্দ্র গুহ নামটি ক্লাবের তথা ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে, পেশাদারিত্বের ভাবনায় পাশ্চাত্যের গঠন সৃষ্টিতে বিশেষ উল্লেখযোগ্য একটি নাম, যাকে ভারতীয় আধুনিক ফুটবলের জনক বললেও হয়তো ভুল বলা হবে না…!
শতাব্দী প্রাচীন ক্লাব মোহনবাগানের একটি জয়েই মূলত বিনাদোষে অপমানের যন্ত্রণায় ছটফট পূর্ববাংলার একদল ছিন্নমূল মানুষের এক বিশাল আবেগে সৃষ্টি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবটি, জন্মের প্রথম বছরেই সাতটি ভিন্ন শিরোপা অর্জন করে..!
অবিভক্ত বাংলার দুই প্রান্তের মানুষের আবেগের যায়গাটা যে পরস্পরের জন্য প্রতিযোগিতা মূলক হলে কতোটা সৌহার্দপূর্ণ ছিলো তা বোঝা যেত একসময়ের বাংলার ক্লাব শিরোপা জয়ের পর কলকাতার মাছ বাজারের চিংড়ি আর ইলিশের চিত্র দেখে..!
বিজয়ী দল-পরাজিত দলের সমর্থকদের তাদের প্রিয় মাছ উপহার দিয়ে এক অভূতপূর্ব বাঙালীয়ানা বন্ধুত্বের সাক্ষী হয়ে থাকতেন..!
ক্রিড়া উন্মাদনার অনেক আবেগের সাক্ষী এই ইস্টবেঙ্গল ক্লাব…!
১৯৮০ সালের ১৬ অগস্টে ইডেনে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচে স্টেডিয়ামের অতিরিক্ত দর্শক নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে পুলিশের সাথে ক্রীড়ামোদীদের এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় ১৬ জন মানুষের প্রাণ যায়..!
সেই দিনটিতে আজও ফুটবল ইতিহাসের এই প্রেমীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে ময়দানে পালিত শহীদ দিবসে বেজে উঠে তাদের শ্রদ্ধা জানিয়ে কিংবদন্তি শিল্পী মান্না দের গাওয়া সেই বিখ্যাত গান- ‘খেলা ফুটবল খেলা,খোকা খেলতে গেল,সেই সকালবেলা..আর ফিরল না…”..!
সমাজ জীবনের আড্ডায় দীর্ঘ ৯৫ বছরের পুরনো ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের দ্বৈরথ যতোই দর্শকদের মধ্যে শত্রুভাবাপন্নতা সৃষ্টি করুক না কেন, কিন্তু এই যে তীব্র প্রতিযোগিতা মূলক স্বম্পর্ক কিন্তু পৃথিবীর ক্রীড়া ইতিহাসের পাতায় বিরলতম..! আজকের আইপিএল এর চরম ক্রীড়া উত্তেজনা সুখ তো সেই কবেই বাঙালীর আড্ডাবাজ ক্রীড়ামোদী সাধারণ মানুষ করে দেখিয়েছেন.. তবে এই দুই বাংলা ক্লাবের বন্ধুত্বপূর্ণ দ্বৈরথকে কেবলমাত্র তুলনা করা যেতে পারে পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় দুই ক্লাব রিয়েল মাদ্রিদ আর বার্সেলোনা ম্যাচের টানটান উত্তেজনার সঙ্গেই শুধু…!
সাধারণ মানুষের দল ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ইতিহাসে এরকম আরও কতো যে জনপ্রিয়তার রাজমুকুট আছে তা হয়তো আমার মতো পরবর্তী প্রজন্মের একজন মানুষের দ্বারা পূর্ণ রুপে বলা স্বম্ভব নয়..
তবে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষের এই সময়ে দাঁড়িয়ে এটুকু বলতে পারি যে, কতোটা মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসায় আজকের এই লাল হলুদ বিগ্রেড শুধু মাত্র একটি ফুটবল ক্লাব নয়, মানুষের আবেগের যায়গায় এটি এমন একটি স্তম্ভ, যে স্তম্ভে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের নিজের সর্বস্ব দিয়ে নিজের প্রিয় দলের জন্য এগিয়ে আসার গল্প থেকে শুরু করে জয় পরাজয়ের মাঝেও জাতি সত্তার এক অটুট বন্ধন…!
১৯১১ সালে ইংরেজদের দল ইস্ট ইয়র্কশায়ারকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড জিতে যখন তীব্র জয় উৎযাপন করছিলেন বাংলার প্রাচীণতম ফুটবল ক্লাব মোহনবাগান , তখন হয়তো সেই অভিজাত ঘটি বাঙালীদের দল মোহনবাগানের অনেক অনুরাগীরাই জানতেন না যে সেই ঐতিহাসিক জয়ের নেপথ্যে ছিলেন ৮জন পূর্ববঙ্গীয় বাঙ্গাল ফুটবলার..! জনশ্রুতি আছে যে তৎকালীন বাঙালরা কিন্তু সেই ঐতিহাসিক কৃতিত্বে নিজেদের বলে দাবি করেননি, কিন্তু আভিজাত্যের গর্বে একটা সময় ঘটিরাই নিজেদের অজান্তেই আঘাত দিয়ে ফেলেন বাঙালদের ক্রীড়া আবেগে…! জোড়াবাগান ক্লাবের একটি পরাজয়ে তৎকালীন সেই ক্লাবের বাঙাল খেলোয়াড়দের প্রতি অপমান জনক শ্লেষ থেকেই জন্ম নেয়া আজকের ইস্টবেঙ্গল কিন্তু জন্মের প্রথম দ্বৈরথেই মোহনবাগানকে হারিয়ে শিরোপা জিতে ঘটিদের অপমানের প্রতিউত্তর দিয়ে দেখিয়েছিলেন যে, ” খেলা কিংবা জীবনের যে ধরনের আবেগ বিনোদনই হোক না কেন, যোগ্যতার বিচারে যে কেওই সেরা হয়ে উঠতে পারে নিজের প্রবল প্রচেষ্টায়..!
প্রাক স্বাধীন ভারতের সেই অসাধারণ গল্প গাঁথা আজও বৃটিশদের চোখে আঙ্গুল তুলে মনে করিয়ে দেয়..
‘ দুই বাংলার মানুষের ভাবাবেগে অনুভূতির গায়ে আঘাত না করলে হয়তো ভারত শাষণে আরও কিছুকাল সুখ ভোগ তাদের ভাগ্যে থাকতো, কেননা এই দুই বাংলার অকুতোভয় দুঃসাহসী কিছু মানুষের মাধ্যমেই রচিত হয়েছিল ভারতের স্বাধীনতার প্রথম মুক্তি গান…!
আজকের তরুণ ও প্রবীণ ক্রীড়ামোদী ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুরাগী মানুষদের জীবনেও তাদের প্রিয় ক্লাবের অতীত বর্তমান নিয়ে সুখকর আলাপনের মাধ্যমে এখনও যে সুস্থ বিনোদন হিসেবে ফুটবলের ইতিহাসে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের মনপ্রিয়তা যে ঠিক আগের মতোই আছে “স্বপ্নের লাল হলুদ” চলচিত্রটি তার অনবদ্য সময়ের সাক্ষী হয়ে রইলো…!
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষ উপলক্ষে সব খবর পরিবারের পক্ষ থেকে সকল ক্রিড়া মোদী মানুষের জন্য ও ক্লাবের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা রইলো..!
|| Shopner Rong Lalholudh|| Eastbengal|| S & RK Movies||100 yrs Celebration||Starring ::Biswajit ChakrabortyAvrajit…
由 S & RK Movies 发布于 2020年8月8日周六
তথ্যসূত্র – গুগল….
সৌগত রাণা কবিয়াল..
( কবি সাহিত্যিক ও কলামিস্ট )