আমার প্রতিটা মুহূর্ত জুড়েই তুমি।
যেদিন তোমাকে বেশি করে চাই,
পরমান্দের পলাশ বনে
লাল আগুনের সমারোহ।
তুমি আর খুশি সমার্থক হয়ে যায়।
রাস্তায় বেরিয়ে আকাশের চাঁদ দেখি,
চাঁদের গায়ে ভালোবাসার শ্লোগান লিখতে ইচ্ছে করে।
রাস্তায় যেতে যেতে নেড়িকুকুরের গায়ে হাত বোলাই।
ওরা আমার মনের ভাব বোঝে।
লেজ নাড়ায়।
আমি কেমন
দিল দরিয়া হয়ে উঠি।
উদোম ছেলে গুলোকে কাপড় দিয়ে ঢাকতে ইচ্ছে করে।
যতটুকু সামর্থ্য করি।
পাশেই দোকান।
অন্ধ বৃদ্ধ কানাই কে যত্নে রাস্তা পার করে দিই।
শাল- সেগুনের বনে খালি
পায়ে ছুটে যাই।
নদীর জল অঞ্জলি ভরে তুলে অযথা খুশি হই।
অঞ্জনা, তুই রাতবিরেতে আমার রোমান্টিক প্রেম হয়ে ধরা দিস।
নীল খামে বন্ধ তোর স্পষ্ট স্পর্শ আমাকে ছুঁয়ে যায়।
আমার ওষ্ঠ তপ্ত হয় তোর চুম্বনের চাপে।
চুম্বকীয় টানে আমি ভেসে যাই।
নীল জ্যোৎস্নার স্বপ্ন দেখি।
অঞ্জনা, তোকে যে আমি আজো ভালোবাসি।
মুষল ধারে তুই বৃষ্টি হয়ে এলি।
অঞ্জনা আজ বুঝলাম,
তুই সত্যি সত্যি আমার রোমান্টিক প্রেম হলি।