প্রান্তে প্রান্তরে
বেঁচে ওঠার মরীচিকা।
বাতাসে কি এক অদ্ভুত আঁশটে গন্ধ
মাংস পচার না কি জীবাণুর,
না কি প্রতিদিন জমতে থাকা
টুকরো টুকরো পাপ – স্তূপের!
দেখা যাচ্ছে না ঠিক
অন্ধকারে হাতরানো গান্ধারীও জানেন,
গর্ভরত্নের মূল্য!
সাবধানে সামলানো ঘর,
ওই একচিলতে বসবাসেই
একমুঠো সুরক্ষা।
চার দেয়ালের ক্ষুদ্র গড়ে
একলা সেনানী পাহারা দেয় রাত্রিদিন।
আলোকিত মুক্তি এখনো অনেক দূর
নিষেধের সব বেড়াজালগুলো
আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে টানে গভীরে
একের পরে এক তারার পতন নিঃশব্দে।
কল্পতরু অস্ফুটে বলেন,
“তোদের চৈতন্য হোক…!!!”
—–***—–