সুভাষ চন্দ্র দাশ,ক্যানিং – পর্যটক মৌসুম শেষ হলেও সুন্দরবনে এখনো বেড়ে চলেছে পর্যটকদের আনাগোনা। দোল, হোলি উপলক্ষে সুন্দরবনের পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। সুন্দরবন এ ঘুরতে গিয়ে দক্ষিণরায় দেখা পাওয়া এখন পর্যটকদের কাছে স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। দোল ও হোলি উপলক্ষে কলকাতা থেকে একদল পর্যটক বৃহস্পতিবার সুন্দরবনের ভ্রমণ করতে যায়। লঞ্চ নিয়ে ঘোরার সময় বসিরহাট রেঞ্জে অন্তর্গত খিলার জঙ্গলে তার বাঘ দেখতে পায়। সুন্দরবন গিয়ে সাক্ষাৎ দক্ষিণরায় দর্শন পাওয়াতে ইতিমধ্যে আনন্দিত পর্যটকেরা। সুন্দরবন ভ্রমণ শেষে বাড়ি ফেরার সময় আবার ছোট চিলমারী জঙ্গলের কাছে দক্ষিণ রায়ের সঙ্গে দেখা। পরপর দুবার দক্ষিণরায়ের দর্শন পাওয়াতে আনন্দিত হয়ে উঠেছে পর্যটকদের দল। পর্যটক নবকুমার বেতাল জানান, দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যতম প্রাণবৈচিত্র্য সম্পন্ন ম্যানগ্রোভ অরণ্য পর্যটক কেন্দ্র হল সুন্দরবন। ভ্রমণপিপাসু বাঙালির কাছে সুন্দরবন মানেই আবেগ। আর সুন্দরবন মানে পৃথিবী খ্যাত রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার আর কুমির। আমরা বৃহস্পতিবার সাতগাছিয়া থেকে সুন্দরবন ভ্রমণ করতে গিয়েছিলা। লঞ্চ নিয়ে ভ্রমন করার সময় দুটি পৃথক জঙ্গলে বাঘের দর্শন পাওয়া সত্যি ভাগ্যের ব্যাপার। আমরা আনন্দিত।আমাদের মতো পর্যটকদের ভাগ্য বিরলতম বলা যেতে পারে।কারণ প্রবাদে রয়েছে সাপের লেখা আর বাঘের দেখা দুটি ভিন্ন হলে ও সম্পূর্ণ ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। এক কথায় কপালে না থাকলে সম্ভব নয়। ‘