গ্রামীণ অর্থনীতির মূল স্তম্ভ হচ্ছে কৃষি । বলা চলে গ্রামীণ অর্থনীতি প্রায় সম্পূর্ণভাবে কৃষিনির্ভর । কৃষিই গ্রামীণ মানুষের জীবিকার মূল অবলম্বন । অধিকাংশ মানুষ সরাসরি বাষবাস করে জীবিকা নির্বাহ করে । অনেকে আবার কৃষির সঙ্গে যুক্ত আনুষঙ্গিক কাজ কর্মে নিয়োজিত । তাই কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতির মেরুদন্ড । বিভিন্ন সমীক্ষার রিপোর্টে জানা গেছে, কৃষি থেকে প্রায় ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জীবিকা নির্বাহ করে । কৃষিকাজে পুরুষ, মহিলা এমন কি শিশু ও বয়স্করাও নিযুক্ত । এছাড়া মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জি ডি পি) এক-পঞ্চমাংশ কৃষি থেকে আসে ও দশ শতাংশ রপ্তানী থেকে আয় আসে । শেষ জনগণনা অনুযায়ী ভারতে গ্রামীণ মানুষের সংখ্যা ৮৩-৩ কোটি । এদের জীবিকার মূল উৎস হল কৃষি, পশুপালন, মৎস্যচাষ, কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, প্রভূতি । “আর্থ-সামাজিক এবং জাতি/বর্ণ আদমশুমারি, ২০১১ (SECC, 2011)” প্রকাশ পেয়েছে ২০১৫তে । ঐ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের ২৪-৩৯ কোটি বাড়ির মধ্যে ১৭-৯১ কোটি বাড়িই গ্রামে । গ্রামীণ বাড়িগুলির মধ্যে ৩১-২৬ শতাংশ বাড়ির মানুষই গরীব । তাঁদের আয়ের কোনো নিশ্চয়তা নেই, বলা চলে তাঁদের আয়ের উৎস অনিশ্চয়তায় ভরা । তাই কৃষি ক্ষেত্রে অগ্রগতি ঘটাতে পারলে গ্রামীণ কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে, তেমনি কৃষি উৎপাদন বাড়াতে পারলে কৃষক ও গ্রামীণ মানুষদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে । দরিদ্র দূরীকরণ সহজ হবে । অন্যদিকে গ্রামীণ আর্থনীতি চাঙ্গা হবে । কৃষি সংযুক্ত ক্ষেত্র যেমন ফল, ফুলচাষ, প্রাণীপালন, দুগ্ধ ও মৎস্য উৎপাদন বাড়বে ।
এবার আসছি কৃষিজাত ফসলের কথায় । কৃষি থেকে আয় বা অন্যকথায় লভ্যাংশ দিনের পর দিন কমছে । কৃষিজাত ফসলের দাম অধিকাংশ সময় নিম্নমুখী । বিশেষ করে চাষী যখন সারা বছর চাষের মরশুমটা কায়িক পরিশ্রম করে ফসল ঘরে তুললো, তখন তাঁরা তাঁদের কষ্টার্জিত ফসলের ন্যায্য দাম পেল না । কৃষি উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে এবং জমিদারি প্রথায় অবসান ঘটাতে এক সময় ব্যাপক ভূমি সংষ্কার হয়েছিল । বড় বড় জলাশয় তৈরী করে বা বাঁধ নির্মাণ করে সেচের ব্যবস্থা করেছিল যাতে সেচযোগ্য জমি বাড়ানো যায় । কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নের আরও ধাপ হিসাবে আমরা দেখতে পাই উচ্চ ফলনশীল বীজের ব্যবহার, সার ও ঔষধের প্রয়োগ । তাছাড়া বহুফসলি চাষের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির উপর জোর দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু বাস্তবে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ব্যাপকতা সেভাবে বাড়েনি । যার জন্য কৃষি ব্যবস্থা এখনও অনুন্নত এবং সেকেলের । শীর্ণদেহি বলদের কাঁধে লাঙ্গল জোয়াল জুড়িয়ে চলছে কৃষিকাজ । তবে একটা কথা এখানে প্রাসঙ্গিক, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য খাদ্য শস্যের উৎপাদন যেমন ধান, গম , জোয়ার, বাজরা, ভুট্টা অনেকটাই বেড়ে গেছে । মহাজনি প্রথা বিলোপের জন্য কৃষি ঋন দেওয়ার ক্ষেত্রে সমবায় গঠনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে । কৃষি ঋনের সহজলভ্যতার জন্য রয়েছে “জাতীয় কৃষি ও গ্রামোন্নয়ন ব্যাঙ্ক” (NABARD) । শস্যবীমা ও শস্যের ন্যুনতম দাম বেঁধে দেওয়ার ফলে গরীব কৃষকেরা অনিশ্চয়তার হাত থেকে যদিও কিছুটা রক্ষা পাচ্ছে । কিছুটা হলেও বর্তমানে চিরাচরিত কৃষি প্রথার বদলে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষের উপর ঝোঁক দেখা যাচ্ছে । অন্যদিকে এটাও ঘটনা, কৃষিজাত দ্রব্যের দাম কিন্তু অন্যান্য দ্রব্যের দামের সঙ্গে সমানতালে বাড়ে না । অথচ যতো দিন যাচ্ছে চাষিদের চাষের খরচ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে । চাষে নিযুক্ত কৃষি শ্রমিকের দাম যেমন বাড়ছে, তেমনি চাষের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অর্থাৎ রাসায়নিক সার, ফসলের পোকা-মাকড় মারবার ঔষধপত্রের দামও বাড়ছে । ফলে চাষ থেকে উঠে আসা লভ্যাংশ ক্রমহ্রাসমান । চাষীর চাষজাত ফসলের দামের উপর গ্রামীণ অর্থনীতি নির্ভরশীল । অর্থকরী ফসলের উৎপাদনের অবস্থা তথৈবচ । আমরা জানি, অর্থকরী ফসল বলতে বিশেষ করে বাংলায় পাট চাষ । পাটের বাজারের তীব্র মন্দার কারণে পাট চাষও তলানীতে । সুতরাং গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গার স্বার্থে কৃষির উপর যথাযথ গুরুত্ব আরোপ ভীষণ জরুরি ।
সেচ ব্যবস্থায় জোর দেওয়া হয়েছে একথা ঠিক, কিন্তু সেটা যথোপযুক্ত নয় । “সেচ ব্যবস্থা” চাষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত । এখানে বলা ভাল, জলসম্পদ সঠিকভাবে চাষের কাজে ব্যবহার করাটা চাষের উন্নয়নে বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী । ধান, গম, পাট, রবি শস্য, প্রত্যেকটা ফসলের ক্ষেত্রে যথোপযুক্ত সেচ ব্যবস্থা অত্যাবশ্যক । অথচ বাস্তবচিত্র উল্টো । এখনও প্রয়োজনের তুলনায় সেচ ব্যবস্থা অপর্যাপ্ত । সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় প্রকাশ, চাষযোগ্য জমির মাত্র ৪৮ শতাংশ সেচের আওতার মধ্যে । তবে এটা ঘটনা, সেচ ব্যবস্থার ব্যাপক প্রসারের জন্য সরকারি প্রয়াসের পাশাপাশি নাবার্ড যথেষ্ট আগ্রাসী । বিভিন্ন সূত্র থেকে যেটা বোঝা যাচ্ছে, সেচের জন্যে এখনও নলকূপের উপর ৬০ শতাংশ মানুষ নির্ভরশীল । বাকী ৪০ শতাংশ ক্যানেলের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থা । বর্তমানে সেচ ব্যবস্থার প্রক্রিয়ার উন্নয়নের জন্য আধুনিক সেচ ব্যবস্থা চালু করাটা প্রনিধানযোগ্য । উন্নত চাষের প্রয়োজনে যথাযথ সেচ ব্যবস্থার ব্যবস্থাপনা আশুকর্তব্য । তবেই কৃষি উন্নয়নে জোয়ার আনাটা সম্ভব । (সূত্র ঃ ইন্টারনেট)
এবার আসছি কৃষিকাজে সারের ব্যবহারে । নিয়মিত জমির মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা চাষযোগ্য জমিতে উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদে বাঞ্ছনীয় । মাটি পরীক্ষার পর সঠিক সার নির্ধারন চাষের পক্ষে উপোযোগী । যার জন্য মাটি পরীক্ষার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে । এই কারণেই ‘রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনা’ চালু হয়েছে । মাটির স্বাস্থ্য কার্ড বিলি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে । আমরা জানি, কৃষিজমিতে জৈব সার ব্যবহার ফসলের ফলনকে বাড়াতে সাহায্য করে । এই প্রসঙ্গে একটা কথা খুব জরুরি, খাদ্যের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে গেলে খাদ্যের যোগান-বৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী । আবার কিছু কিছু ফসল আছে যেগুলো সরাসরি খাদ্যের ব্যবহারে আসে না, যেমন তুলো, ইত্যাদি । তবুও আমাদের দেশের কৃষক সমাজ লাভের কথা মাথায় রেখে প্রযুক্তির সাহায্যে তুলো চাষকে লাভযোগ্য ফসল হিসাবে চাষ করছে । এইভাবে চাষের উন্নয়ন গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশে প্রভাব ফেলবে ।
আজকাল গ্রীণহাউস, রক্ষণশীল চাষ (Protected cultivation), ইত্যাদি চাষের কথা শোনা যাচ্ছে । রক্ষণশীল চাষ নাকি উচ্চ প্রযুক্তির চাষ । অথচ রক্ষণশীল চাষের প্রযুক্তি নির্ভর করছে গ্রীণহাউসের কাজের উপর । গ্রীণহাউসের কাজ হচ্ছে মাটি ও জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রনে রাখা । এ্যানার্জিকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো । গ্রীণহাউসের ভিতর এমনভাবে মাইক্রো জলবায়ু সৃষ্টি হয় বা ব্যবহার হয় যাতে উচ্চ গুণমানের ফসল ফলে । যেমন ভেজিটেবলস্, ফুল, ইত্যাদি সারা বৎসর চাষ হয় । এইভাবে চাষকে লাভজনক করার তাগিদে প্রযুক্তির ব্যবহারের ব্যপ্তি ঘটছে । যদিও বাস্তবে রক্ষণশীল চাষের প্রযুক্তি আমাদের দেশে একটা নতুন অধ্যায় । এটার বাস্তবায়নে অনেক বাধা । আমাদের দেশে এই জাতীয় চাষের বাস্তবায়ন প্রশ্ন চিহ্নের মধ্যে ?
এবার দেখা যাক কৃষিক্ষেত্রকে চাঙ্গা করার স্বার্থে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির ভূমিকা । কেন্দ্রিয় সরকারের তথ্য থেকে দেখা যায় মোট প্রদত্ত ঋনের মধ্যে কৃষিক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলির ঋনের পরিমান ২০১০-১১ সালে মাত্র ২১-৭৬ শতাংশ । পশ্চিম বঙ্গে ২০১২-১৩ সালে (এপ্রিল—ডিসেম্বর) তথ্যে প্রকাশ, বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি কৃষিঋন প্রকল্পে নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৪৯ শতাংশ ঋন প্রদান করেছে । আঞ্চলিক ব্যাঙ্কগুলি লক্ষ্যমাত্রার ২৮ শতাংশ ও সমব্যয় ব্যাঙ্কগুলি ৫০ শতাংশ ঋনপ্রদানে সাফল্যে লাভ করেছে । এছাড়া সমব্যয় ব্যাঙ্কগুলি রাজ্যের প্রাথমিক কৃষিঋন সমব্যয় সমিতিগুলির (প্যাকস্) মাধ্যমে কৃষিঋন ও কৃষিকাজের অন্যান্য উপাদানের জন্যে ঋন প্রদান করে । নাবার্ড উৎপাদনের মাধ্যমে সম্পদ সৃষ্টি করার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক, জমি ভাড়া বা ইজারা নিয়ে চাষ করে এমন কৃষক ও ভাগচাষিদের ঋন পরিষেবা দেবার জন্য প্রকল্প গ্রহন করেছে । এতে কৃষি উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বাড়বে । দেশের আর্থিক উন্নয়নের হার বৃদ্ধির সুবিধা হবে (তথ্যসূত্র ঃ যোজনা -৬/১৪, পৃ ঃ ৪৫) ।
সমবায় সংগঠনগুলি কৃষি উৎপাদনে সর্বক্ষণ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে । সেই কারণে গ্রামীণ কৃষি উৎপাদন ও কৃষকদের হিতার্থী হিসাবে সবরকম সহযোগিতা দিতে ও তাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে সমব্যয় সংগঠনের সদর্থক ভূমিকা প্রশংসনীয় । প্রাথমিক কৃষিঋন দান, কৃষি কাজে যাবতীয় উপাদান সরবরাহ, ঋনের ব্যবস্থা, কৃষিবীমার মাধ্যমে কৃষকের ঝুঁকি মোকাবিলা, কৃষিজাত পণ্যের ন্যায্য দামে ক্রয় ও বিক্রয় ও গুদামজাত করতে, হিম ঘরের ব্যবস্থা করতে, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের শিক্ষা, ইত্যাদিতে বিশেষ ভূমিকা গ্রহন করছে ।
এবার একঝলক ভারতীয় অর্থনীতির চিত্রটা দেখে নেওয়া যাক । ভারতের অর্থনীতি বৈচিত্র্যময় । কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বস্ত্রশিল্প, উৎপাদন এবং বিভিন্ন সেবা ভারতের অর্থনীতির অংশ । ভারতের খেটে খাওয়া মানুষের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে কিংবা পরোক্ষভাবে কৃষিজমি থেকে জীবিকা নির্বাহ করে । এখনও ভারতের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো ৬৯ শতাংশ কৃষির উপর নির্ভরশীল । তবে সেবাখাত ক্রমশ প্রসারলাভ করছে, ফলে ভারতীয় অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে । ডিজিটাল যুগের আর্বিভাবের পর শিক্ষিত লোকের সহজলভ্যতাকে কাজে লাগিয়ে ভারত আউটসোর্সিং ও কারিগরি সহায়তাদানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিণত হয়েছে বা হচ্ছে । এটা ঘটনা, ভারত সফটওয়্যার ও আর্থিক সেবার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে অতি দক্ষ শ্রমিক সরবরাহ করে থাকে । এছাড়া ঔষধ শিল্প, জীবপ্রযুক্তি, ন্যানোপ্রযুক্তি, টেলিযোগাযোগ, জাহাজ নির্মান, পর্যটন শিল্পগুলিতে জোড়ালো প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা ।
এই মুহূর্তে যেটা দরকার, কৃষিজাত ফসলের সঠিক দাম । ফসলের ন্যায্য দাম নিয়েই কৃষকদের মধ্যে যতো অশান্তি । ফসলের ন্যায্য দামের জন্য চাই ‘কৃষি বাজার’ । আমাদের দেশের চাষিরা উপযুক্ত বাজারের অভাবে তাঁদের বহু কষ্টার্জিত ফসলের দাম ঠিকমতো পায় না । ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা যাতে না ঠকে, তার জন্য চাই সুসংহত কৃষি বিপননের পরিকাঠামো । প্রয়োজনে কৃষি-বাণিজ্য নীতির খোলনলচে পাল্টানো । যাতে কৃষকের কৃষি-পণ্যের জন্য সরকার কর্তৃক উপযূক্ত “লাভজনক দাম” বা সংগ্রহ মূল্যের নির্ধারন ও নিশ্চয়তা প্রদান সম্ভব হয় । সবশেষে যেটা জরুরি, সেটা হচ্ছে কৃষি বীমার সম্প্রসারণ । কৃষি কাজ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ । কৃষি ক্ষেত্রে অনেক অর্থ ও শ্রম বিনিয়োগ করে আশানুরূপ ফল না পেলে কৃষকের দুর্দশা বাড়ে । এজন্য শস্য বীমা, কৃষি বীমা, ইত্যাদি বীমার আরও জোরদার করা সময়োপযোগী । বীমার আওতায় যাতে সমস্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি আসে সেদিকে সরকারি সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গি আশুকর্তব্য ।
পরিশেষে কৃষি ব্যবস্থাকে চাঙ্গা করতে পারলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে । গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হলে গ্রামীণ মানুষদের মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্যে বাড়বে । তাঁদের মুখে হাসি ফুটবে ।
(উল্লেখ থাকে যে, প্রবন্ধটির তথ্যসুত্র ইন্টারনেট, যোজনা-৬/১৪)
——————-০——————————
এ১০ক্স/৩৪, কল্যাণী (৭৪১২৩৫) ভারত । মো-৯৪৩৩৪৬২৮৫৪