নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- নদীয়ার শান্তিপুর শহরের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রয়াত অধ্যাপক পরিবারের তিন ছেলে মেয়ে অনাহার এবং স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার চেষ্টা র তুলে ধরেছিলাম। তুলে ধরেছিলাম অসহায় অবস্থায় তাদের একমাত্র বাসস্থান বিক্রি কথা। সেই খবর প্রচারিত হতেই একদিকে যেমন, নড়ে চড়ে বসে প্রশাসন অন্যদিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। বেশ কিছু সহৃদয় মানুষ তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যোগাযোগ করেন।
শান্তিপুর পৌরসভার পৌর প্রধান সুব্রত ঘোষ সহকারী পুরো প্রধান কৌশিক প্রামানিক, স্থানীয় কাউন্সিলর দীপঙ্কর সাহা, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রশান্ত গোস্বামী এবং শান্তিপুর পৌরসভার বিভিন্ন প্রতিনিধিগন তাদের বাড়িতে পৌঁছে কথা বলেন বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য। ভ্যাকসিন, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এ ধরনের ন্যূনতম পরিষেবা গুলি অবিলম্বে তারা প্রাপ্ত হবেন এমনটাই জানালেন পুরো প্রধান। তবে পেনশনের বিষয় নিয়ে দপ্তরে খোঁজখবর নেবেন বলেই জানালেন আমাদের। বেশ কিছু খাদ্য সামগ্রী ওই পরিবারের হাতে তুলে দেন আজকের পৌর প্রতিনিধি দল, সাথে ছিলেন বেশ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরাও। রানাঘাট ফুলিয়া এবং পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন বলেই জানা গেছে পরিবার সূত্রে। বিষয়টি রানাঘাট মহকুমা শাসক পুরসভা কে খতিয়ে দেখতে বলেছেন এমনটাই জানা গেছে পৌরসভা সূত্রে। অন্যদিকে
পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, সংবাদ মাধ্যমই দেখিয়েছে আলোর দিশা।