পূর্ব মেদিনীপুর, নিজস্ব সংবাদদাতা:-প্রত্যেকদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক শহরে একান্ন পীঠের একপিঠ দেবী বর্গভীমা মন্দিরে প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ ভক্ত ভোগ প্রসাদ গ্রহণ করেন। সেই প্রসাদ স্বাস্থ্যসম্মত করতে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প “ভোগ”সঠিকভাবে ভক্তদের কাছে যাতে গ্রহণযোগ্য হয় কিনা তা সরজমিনে খতিয়ে দেখতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বাস্থ্য দপ্তর উদ্যোগ নিয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এই প্রথম ফুড সেফটি আধিকারিক মিনু কুন্ডু বর্গভীমা মন্দিরের সম্পাদক শিবাজী অধিকারীর হাতে শংসাপত্র তুলে দেন। বর্গভীমা মন্দিরের সম্পাদক শিবাজী অধিকারী জানান দীর্ঘ ১০০ বছরের পুরানো ভোগশালায় রান্না হয়ে আসছে। সরকারের এই ভূমিকা কে সাধুবাদ জানিয়েছেন। আগামী দিনে নুতন রান্না ঘর তৈরি করে বিধিসম্মত উপায়ে ভোগ প্রসাদ রান্না করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ।