আবদুল হাই, হাই, বাঁকুড়াঃ নবমী অর্থই অশুভ শক্তির হাত থেকে মুক্তি। দুর্গোৎসবের নবমীর দিনে মা দুর্গা অশুরকে বিনাশ করেছিলেন। নবমীর সকালে আঁখ ,ছাঁছিকুমড়ো বলি দেওয়া হয়।আঁখ, ছাঁছিকুমড়োর টুকরো নিয়ে নাচানাচি করতে দেখা যায়।পন্ডিতদের মতে মহিষাসুরের বধের পর কাটা মুন্ড নিয়ে দেবতাদের নাচানাচির রূপক হিসেবে কাদামাটি খেলা হত। কিন্তু সেই সব দিন গেছে। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পুরনো অনেক রীতিনীতি পরিবর্তন হয়েছে, নিয়মের লেগেছে আধুনিক ছোঁয়া আর সেরকমই দেখা গেল বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের হেয়াৎনগর বাগ্দীপাড়া সার্বজনীন দুর্গোৎসবে।
সাধারণত যেকোন পূজো বা আচার অনুষ্ঠানে মানত করা বা শখ করে বাতাসা ছড়ানো হয় কিন্তু এখানে দেখা গেল চকলেট ছড়াতে।
300 টি পরিবার এই দুর্গোৎসব করে থাকে। নবমী পুজোর শেষে চকলেট ছোঁড়াছুঁড়ি এই রীতি বহুদিন ধরে হয়ে আসছে আর চকলেট কুড়োতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ছে ৮ থেকে ৮০ যা হেয়াৎনগর সার্বজনীন দুর্গোৎসবের এক বিশেষ আকর্ষণীয় দৃশ্যও বটে।
Home রাজ্য দক্ষিণ বাংলা নবমী পুজো শেষে চকলেট ছোঁড়াছুঁড়ি, চকলেট নিতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ছে ৮ থেকে...