জলপাইগুড়ি, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- বৃহস্পতিবারও তিস্তা ও জলঢাকায় হলুদ সর্তকতা। তিস্তা নদীর দোমহনী থেকে বাংলাদেশে বর্ডার এবং NH31 জলঢাকা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় জারী হলুদ সর্তকতা। যদিও বৃষ্টি জলপাইগুড়ি জেলা জুড়েই পাতের পরিমান অনেকটাই কম। তবে এদিন সকাল সাতটায় তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয় ১২১০.০৩ কিউমেক। তিস্তার নদীর জল রাতের দিকে অনেকটা কমলোও ফের এদিকে সকালে ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া তিস্তার জল বাড়তে শুরু করেছে বলে সেন্ট্রাল ফ্লাড কন্ট্রোল রুম জলপাইগুড়ি সূত্রে জানা গেছে।
তিবে বৃহস্পতিবার যেন একটু দেরিতেই ভোর হলো জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন তিস্তা পাড়ে, হালকা কুয়াশার জাল কেটে দেখা দিলো সূর্য দেব। গত কয়েক দিন থেকে বন্যার ভ্রূকুটিতে মানুষের পাশাপাশি স্তব্ধ ছিলো পাখির ডাক থেকে গৃহপালিত পশুর স্বাভাবিক চলাচল,
তবে বৃহস্পতিবার ভোরে তিস্তা শান্ত সিন্গ্ধ,
হিমেল হাওয়ায় দুলছে বৃষ্টিতে ভেজা কাঁশ ফুল,
নদীর জল কমে যেতেই কচিকাচা মৎস শিকারীদের ভিড় জমেছে নদীর পাড়ে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে কয়েক দিন খাঁচা বন্দি থাকার পর আজ সকালে ছানা সহ নদীর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেই যেন ব্যাস্ত গৃহপালিত প্রাণীকুল। অপরদিকে মাঠে ঠোঁট গুজে নিজের আহার খুঁজতে ব্যাস্ত ভিন রাজ্যের থেকে উড়ে আসা শামুকখল পাখি।সব মিলিয়ে আজকে শান্ত তিস্তা শান্তিতে তিস্তা পাড়ের আমজনতা।