সেতুর কাজ শুরু করার দাবিতে মূখ্যমন্ত্রীর দারস্থ হতে চলেছে এলাকার পঞ্চায়েত।

0
154

জলপাইগুড়ি, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- গুজরাটে সেতু ভেঙ্গে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি খবরেও জলপাইগুড়ি জেলার অরবিন্দ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে করলা নদীর ওপর গৌরিহাট সেতুর বিপদজনক অবস্থা।পুজো পার হয়ে গেলেও এখন পযন্ত কাজ শুরু হলো না এই ভগ্ন সেতুটির। যদিও সেতুর ওপর জেলা প্রশাসন থেকে বোর্ড লাগানো হয়েছে যে ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ।তবুও সেই কথা মানছেন না কেউ ই।

সেতুর মুখেই বোর্ড জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের তরফ থেকে ও সাবধানে যাতায়াত করুন। দুর্বল সেতু। ভারী যানবাহন চলাচল নিষেধ।

দেখেও যেন না দেখে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত নিত্যযাত্রীদের থেকে ভারী যানবাহনের।

জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের অরবিন্দ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন একমাত্র সেতু গৌরীহাট থেকে পাতকাটা ও বারো পাটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পাদ্রীকুঠি, রঙধামালি, রায়পুর ভান্ডারী জয়পুর চা বাগান যাওয়ার একমাত্র রাস্তা। গৌরিহাটে এই সেতু বিপদজনক অবস্থায় রয়েছে। ।

*ইতিমধ্যেই এই সেতুর বেহাল দশার কারণ দেখিয়ে সদর ব্লকের অরবিন্দ গ্রাম পঞ্চায়েতের পঞ্চায়েত সদস্য সঞ্জীত কর্মকার জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসন কে দায়ী করেন। সঞ্জীব বাবু জানান বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে। সেতুর কাজ শুরু হয়েও কোন অজ্ঞাত কারণে থমকে রয়েছে। ভারী যানবাহন চলছে বিপজ্জনকভাবে এই সেতুর উপর দিয়ে মানুষ পারাপার হচ্ছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।

কবে নতুন ব্রিজ হবে সেই আশায় বাসিন্দারা। তবে জেলা পরিষদের কর্মধক্ষা গীতা দাস রাজবংশী ব্রীজের ভগ্নদশার কথা স্বীকার করে নিয়ে জানান এই কাজের ওয়ার্ক অর্ডার হয়ে গেছে জমিজট সমস্যা মিটে গেছে খুব শীঘ্রই ব্রীজের কাজ দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হবে।