সুদীপ সেন, বাঁকুড়া:- কথিত আছে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু নীলাচল যাওয়ার সময় বাঁকুড়া জেলার শালতোড়া ব্লকের তিলুড়ী গ্রামের একটি বোল গাছের নিচে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়েছিলেন।
সেই সময় তিনি একটি তাল পাতার পুঁথি ও সেখানে রেখে যান।
সেই পুঁথি অবশ্য আজও ঝক ঝকে অবস্থায় সেবাইতের বাড়িতে সুরক্ষিত আছে।
পরে ওই বোল গাছের স্থানে তৈরি হয় হরি মন্দির।
এই মন্দির শুধু তিলুড়ী নয়, বহু দূর দুরান্তের মানুষের কাছে পূণ্য ভূমি।
পরে স্থানীয় মানুষ জনের আগ্রহে ও অসংখ্য মানুষের সাহাযার্থে শুরু হয় রাস উৎসব।
মঙ্গল বার রাস পূর্ণিমার পূণ্য লগ্নে তিলুড়ী রাস উৎসব প্রাঙ্গণ জমজমাট হয়ে ওঠে।
জনপ্রিয়তায় এই রাস উৎসব বর্তমানে সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে।
রাস উৎসব উপলক্ষ্যে সকাল থেকে চলছে হাজার লোকের ওপর মানুষের প্রসাদ গ্রহণ, চলবে তিন দিন ধরে কীর্তন।
এই উৎসব কে ঘিরে অসংখ্য মানুষের আগ্রহ চোখে পড়ার মতো।