জলপাইগুড়ি, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- বি.এড এবং স্পেশাল ডি.এড ট্রেনিংপ্রাপ্ত প্রায় দুই শতাধিক প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষিকার ৬ মাসের ব্রিজ কোর্স না থাকায় তাদের ‘এ’ ক্যাটাগরির পে স্কেল প্রত্যাহার করার জন্য জলপাইগুড়ি ডি.পি.এস.সি-র চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে গত ২২ শে ফেব্রুয়ারি একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। বেশকিছু জেলায় এই ব্যাপারে কোন নির্দেশিকা জারি হয়নি। আবার ৩-৪ টি জেলায় নির্দেশিকা জারি হলেও সেটা প্রত্যাহার করা হয়েছে—এই যুক্তিকে সামনে রেখে এবং এন.সি.টি.ই-র পূর্ববর্তী বিভিন্ন নির্দেশিকার রেফারেন্স দিয়ে এই নির্দেশিকাটি প্রত্যাহার করার অনুরোধ জানিয়ে ডি.পি.এস.সি-র চেয়ারম্যান এবং ডি.আই-এর শরণাপন্ন হন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। শাসকদল প্রভাবিত শিক্ষক সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি, জলপাইগুড়ির জেলা সভাপতি স্বপন বসাককেও লিখিত আকারে বিস্তারিতভাবে জানানো হয়। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে ক্ল্যারিফিকেশন চেয়ে রাজ্য শিক্ষা দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে ডি পি এস সি সূত্রে জানানো হয়েছে। তবে ক্ল্যারিফিকেশনের উত্তর এখনো এসে না পৌঁছালেও অন্যান্য জেলাগুলোর মতো জলপাইগুড়ি জেলার পক্ষ থেকেও নির্দেশিকাটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই খবর পাওয়ার সাথে সাথেই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই নির্দেশিকার আওতাভুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা জলপাইগুড়ি ডি.পি.এস.সি চত্বরে ভিড় জমান। সমস্যার সমাধানে ঐকান্তিক সহযোগিতার জন্য উচ্ছ্বসিত শিক্ষক শিক্ষিকাদের পক্ষ থেকে তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি স্বপন বসাককে পুষ্পস্তবক দিয়ে সম্বর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। এই প্রসঙ্গে স্বপন বাবু বলেন……
Home রাজ্য উত্তর বাংলা নির্দেশিকাটি প্রত্যাহার করার অনুরোধ জানিয়ে ডি.পি.এস.সি-র চেয়ারম্যান এবং ডি.আই-এর শরণাপন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকারা।