জলপাইগুড়ি, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- এপ্রিল মাসে জলপাইগুড়ি শহরের বুকে সুইসাইড নোট লিখে দুই সমাজ কর্মীর আত্নহত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ দীর্ঘ সময় ধরে কাউকে গ্রেফতার করতে না পারার কারনে, তিব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়েছিল হাই কোর্টের জলপাইগুড়ি স্থিত সার্কিট বেঞ্চের ডিভিশন বেঞ্চের দুই বিচারপতির কাছে।
এরপরেই নড়েচড়ে বসে জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ, সোমবার গ্রেফতার করা হয় জোড়া আত্নহত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত চোদ্দ নম্বর ওয়ার্ডের তৃনমূল কাউন্সিলর সন্দ্বীপ ঘোষকে, এরপরেই শুক্রবার দুই সমাজ কর্মীকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেবার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন আরেক অভিযুক্ত সোনালী গুহ।
এদিন ধৃত সোনালী বিশ্বাসকে কোতোয়ালী থানার পুলিশ গ্রেফতারের পর নিয়ন মাফিক সাস্থ্য পরিক্ষার পর পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদনের সঙ্গে জেলা আদালতে পেশ করে।
থানা চত্তরে ধৃত সোনালী বিশ্বাস জানান, মৃত দম্পতি তার স্বামীর চাকরি করিয়ে দেবার নাম করে ছয় লক্ষ্য পঞ্চাশ হাজার টাকা নিয়েছিলেন, তিনি চাকরি না হবার পর সেই টাকা সুইসাইড নোট লিখে আত্মহত্যাকারী দম্পতির কাছে ফেরত চাইতে যেতেন।
Home রাজ্য উত্তর বাংলা হাইকোর্ট দ্বারা পুলিসকে ভর্ৎসনার পরেই জলপাইগুড়ি জোড়া আত্নহত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতারের হিড়িক।