দুই দেশের বন্ধুত্বের সম্পর্কের এক ঐতিহাসিক স্বীকৃতি ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা লাভ করতে চলেছে ভারত বাংলাদেশের নতুন যোগাযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়ে।

0
1020

নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- দুই দেশের বন্ধুত্বের সম্পর্কের এক ঐতিহাসিক স্বীকৃতি ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা লাভ করতে চলেছে ভারত বাংলাদেশের নতুন যোগাযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়ে।খুব শিগগিরই সম্পন্ন হবে ভারত বাংলাদেশের হৃদয়পুর চেকপোস্ট। প্রাথমিক পর্যায়ে যে কাজ তার দ্রুত সম্পন্ন হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি এই চেকপোস্ট ও যাতায়াতের মধ্য দিয়ে দুই দেশের বাঙালির হৃদয় আবেগ ভরে যাবে মানুষ।।

আজ ভারত সীমান্তে নদীয়ার হৃদয়পুর চেকপোস্ট পরিদর্শনে এসে বাংলাদেশের হাইকমিশনার এমনই আবেগে ভেসে গেলেন। নদীয়া জেলার চাপড়া ব্লকের হৃদয়পুর বর্ডার পরিদর্শন করলেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার।এদেশ থেকে ও দেশে যাতায়াত করার রাস্তা খুব শীঘ্রই চালু হবে দাবী বাংলাদেশের হাইকমিশনার আন্দালিপ ইলিয়াস হাই কমিশনারের।
পাশাপাশি তিনি দাবী করেন, এই যোগাযোগ সড়ক স্থাপনের মধ্য দিয়ে
ঐতিহাসিক ইসুকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে। দুই দেশের মধ্যে অসম্ভব ভালো যে বন্ধুত্ব তা আন্তর্জাতিক মর্যাদা পাবে। কৃষ্ণনগর এবং মুজিবনগর মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে। ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত এর জন্য বড় ভূমিকা নেবে এই পথটি। মুজিব নগরে রয়েছে ঐতিহাসিক তাৎপর্য।পশ্চিমবঙ্গের ও দুই দেশের বাঙালির হৃদয়ে যে আবেগ রয়েছে এই রাস্তাটি যখন তৈরি হয়ে যাবে বা চালু হয়ে যাবে তখন আমরা সেই আবেগকে বাস্তবে রূপ দিতে পারব! তখনই বাঙালির যে স্বপ্ন রয়েছে ইচ্ছে রয়েছে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে দুই দেশের সম্পর্ককে তা আবার মনে করা, যে ৭১ সালে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ সহায়তা পেয়েছে ভারত সরকারের কাছ থেকে। সশস্ত্র সেনাবাহিনীর কাছ থেকে সর্বোপরি ভারতবর্ষের মানুষের কাছ থেকে এটাই একটি তারই স্মারক। তাই এই রাস্তাটি নাম হচ্ছে স্বাধীনতা সড়ক। এই রাস্তার মধ্যে দিয়ে দুই দেশের বন্ধুত্ব আরো গভীর হবে।