পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ এবং বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হসপিটাল এর উদ্যোগে, বর্ধমান পুলিশ লাইনের অডিটরিয়ামে একটি সচেতনতা শিবির আয়োজিত হলো।

0
276

পূর্ব বর্ধমান, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীঃ- আজ চৌঠা আগস্ট, বোন অ্যান্ড জয়েন্ট ডে। কখনও বাইক, কখনও অটো, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। অনেক সময় দুর্ঘটনার পর বেঁচে থাকলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে ঘটছে মৃত্যু। অ্যাম্বুলেন্সের অপেক্ষা করতে গিয়েও অনেক সময় দেরি হয়ে যাচ্ছে। সেই ধরনের ঘটনা যাতে এড়ানো যায়, এবার তারই উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। শুধু দুর্ঘটনা নয়, পথচলতি মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনাও থাকে। ঘটনার পর একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চিকিৎসা শুরু করা গেলে রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা থাকে। সেই সময়টাকে বলা হয় গোল্ডেন আওয়ার। সেই সময়টা যাতে নষ্ট না হয়, তারই ব্যবস্থা নেওয়া কিভাবে নেওয়া যায় সেটাই আজ বোঝানো হয় পুলিশের তরফে। এসে সহযোগিতা করেছে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং একটি ডেমির এর মাধ্যমে বোঝানো হয়। এই উদ্যোগ ভবিষ্যতে বহু প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করবে বলে আশাবাদী DSP ট্রাফিক 2 রাকেশ চৌধুরী।

এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান জেলা ট্রাফিক ডিএসপি রাকেশ কুমার চৌধুরী এবং ডিএসপি ট্রাফিক দেবাদ্রিশ বিশ্বাস সহ বর্ধমান জেলা ট্রাফিক পুলিশের অন্যান্য আধিকারিক রা এবং সিভিক ভলেন্টিয়ারা।