নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদা:- পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ঘিরে দ্বিতীয় দিনও উত্তপ্ত মালদা। রণক্ষেত্রের চেহারা নিল মালদার গাজোল ব্লকের বাবুপুর। ঘটনায় আক্রান্ত হয় বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মী।
জানা যায় মালদহের বাবুপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এবার ত্রিশঙ্কু ফল হয়। ১২ আসনের পঞ্চায়েতে তৃণমূল পায় পাঁচটি আসন। সিপিএম পায় তিনটি আসন। কংগ্রেস দুটি, বিজেপি একটি এবং নির্দল প্রার্থী একটি আসনে জয়লাভ করে। একজোট হয়ে তৃণমূল বিরোধী বোর্ড গঠনের প্রস্তুতি শুরু করে বিরোধীরা। কিন্তু দিন কয়েক আগে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যান এক সিপিএম প্রার্থী। আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় সিপিএম প্রার্থীকে সমর্থন করেছিল ঝাড়খণ্ড দিশম পার্টি। কিন্তু, ওই জেতা প্রার্থীকে তৃণমূল অপহরণ করেছে বলে অভিযোগ ওঠে। এনিয়ে থানায় অভিযোগ, এমনকি গাজোল থানা ঘেরাও পর্যন্ত হয়।
যদিও তৃণমূলের দাবি ছিল সিপিএমের ওই প্রার্থী তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু ওই প্রার্থীকে প্রকাশ্যে হাজির করানোর দাবি করে ঝাড়খন্ড দিশম পার্টি ও বিরোধীরা। বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় পঞ্চায়েতের ভোট গঠনের আগেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে সরব হন বিরোধী জোটের কর্মী সমর্থকরা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায় বিরোধীদের। আক্রান্ত হয় পুলিশ। গ্রামবাসী ও বিরোধীদের তাড়া খেয়ে এলাকা ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয় পুলিশ। যদিও পড়ে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনে।আবরারো সকল থেকে রণক্ষেত্র কিছুটা স্থির হলেও আবারো বৃহস্পতিবার রাতে রণক্ষেত্রের চেহারা নাই আবার শুরু হয় পুলিশের সাথে হাসির রণক্ষেত্র কয়েকজন আটক করে পুলিশ।