নিজস্ব সংবাদদাতা, বাঁকুড়াঃ আইসিডিএস সেন্টার নাকি গোয়ালচালা জোড়াজীর্ণ বাথরুমে রাখা রয়েছে তিলের বোঝা, ভাঙা চালায় চলছে রান্না ঘরের দেওয়ালের ফাটে রয়েছে সাপ প্রায় দিনই বের হয় দেওয়ালের ফাঁট থেকে,আতঙ্কে ক্ষুদে পড়ুয়ারা।
আইসিডিএস সেন্টারে ছোট্ট শিশুদের নিয়ে চলছে ছেলে খেলা জোড়াজির্ণ রান্না চালায়, চলছে রান্না করা খাবার পরিবেশন,যেকোনো সময় ঘটে যেতে পারে বড়সড়ো দুর্ঘটনা । প্রশাসনের নজরদারি কোথায়।
জোড়া জির্ণ আইসিডিএস স্কুলে চলছে পড়াশুনা ও খাওয়া-দাওয়া রান্না। এমনই ছবি উঠে এলো বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের কলায় ডাঙ্গা আইসিডিএস সেন্টারে।
প্রতিদিন নিয়ম করে হচ্ছে স্কুল স্কুলে আসছে ক্ষুদে পড়ুয়ারা হচ্ছে খাওয়া দাওয়া তবুও হুশ ফিরেনি প্রশাসনে যেকোনো সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে শিশুদের। রান্না করা খাবারে কোন রকমের বিষক্রিয়া পরে গেলে তার দায় কার আতঙ্কে অভিভাবকেরা।
তার উপর ছোট ছোট শিশুরা বাথরুম বসবে তার উপায় নেই বাথরুম দখল করেছে গ্রামের মানুষ বাথরুমের ভিতরে রাখা রয়েছে তিলের বোঝা যাতে করে বৃষ্টি না ভিজে যাই বাড়িতে রান্না করতে অসুবিধা না হয়। কিন্তু ছোট ছোট শিশুদের আইসিডিএস সেন্টারে পড়াশোনা করতে এলে বাদরুম কোথায় বসবে সেই চিন্তাভাবনা করেনি গ্রামের মানুষ ,তাদের জালন রাখাটাই তাদের মূল উদ্দেশ্য। বাদরুম বসার কোন জায়গা নেই বাথরুম দখল করে গ্রামের মানুষের রাখা রয়েছে তিলের বোঝা।
শুধু বাথরুমের অবস্থা খারাপ তা নয় সমস্যা পানীয় জলের, কল রয়েছে তবে জলের অভাব, দশ মিনিট হ্যান্ড পাম্প টিপার পর জল পড়ে তাও আবার সেই জল পান করার অযোগ্য। আইসিডিএস দিদিমণিদের জল আনতে হয় গ্রামের সজল ধরা কল থেকে তাও আবার দূর থেকে তবেই হয় রান্না কারণ কল থাকলেও সেই জল পান করার উপযুক্ত নয়। একেবারেই আর্সেনিক থাকা লাল রংয়ের জল। সেই জলে রান্না করা অসম্ভব বা পান করাও অসম্ভব। তবে জোরাজীর্ণ আইসিডিএস সেন্টার ও শৌচালয় সহ পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি, জানিয়েও কোন সূরা মেলেনি। তাই বাধ্য হয়েই বৃষ্টির জলকে উপেক্ষা করে তারা রান্না করছেন এবং শিশুদের মুখে খাবার তুলে দিচ্ছেন।
কি বলছেন আইসিডিএস সেন্টারে পড়তে আসা খুদে শিশুদের অভিভাবকরা কি বলছেন আইসিডিএস সেন্টারের দিদিমণ
চলুন সোনাব আপনাদের।