দিল্লির আন্দোলন মূলত নাটক, সিজিও কমপ্লেক্স অভিযানে অংশগ্রহণ করতে সিপিআইএমের কর্মী সমর্থকরা রওনা দিয়েছেন জেলা থেকে।

0
105

নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- চোর ধরো স্লোগান সামনে রেখে ডাকা এই কর্মসূচি নিয়ে সিপিএম ফের তৃণমূল-বিজেপি সেটিং তত্ত্ব সামনে এনেছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সিপিএমের কর্মী-সমর্থকেরা হাডকো মোড়ে জড়ো হয়ে সেখান থেকে মিছিল করে সিজিও কমপ্লেক্সে যাবেন। সল্টলেকে ইডি-সিবিআই দফতর অভিযান করবে তারা।

সব জেলাকেই এই কর্মসূচিতে শামিল হতে বলা হয়েছে। এই উপলক্ষে আজ সকাল দশটার ট্রেনে নদীয়ার শান্তিপুর থেকে সিপিআইএম কর্মী সমর্থকরা রওনা দেন কলকাতার উদ্দেশ্যে, তারা জানান, বিভিন্ন স্টেশন লাগুয়া কর্মী সমর্থকরা বিভিন্ন ট্রেনে এভাবেই রওনা দিচ্ছেন।

অন্যদিকে ১০০ দিনের কাজের পরিপ্রেক্ষিতে দিল্লিতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিকালে মিছিল করে রাজভবন যাওয়ার কথা তৃণমূলেরও। তাই বর্ষা মুখর কলকাতা আজ এই দুই দলের কর্মসূচিতে রাজনৈতিক উত্তাপ যথেষ্ট থাকবে এমনটাই আশঙ্কা।

বিরোধী দল সিপিএম
দলের বক্তব্য, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরমকে পাঁচিল টপকে বাড়িতে ঢুকে গ্রেফতার করা হয়। আপের সাসংদ সঞ্জয় সিং’কে জেরা চলাতালীন গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদিকে, ১০০ দিনের কাজের টাকা না দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের কর্মসূচি ছিল কেন্দ্রের বিজেপি সরকার সাজিয়ে দিয়েছিল। সেফলি তোলা থেকে আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি দেখে তা স্পষ্ট হয়েছে সকলেরই এমনটাই মনে করছেন সিপিআইএম নেতৃত্ব।

সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের বক্তব্য, এই ম্যাচ ফিক্সিং মানুষ ধরে ফেলেছে। সেলিমের কথায়, আরএসএস তৃণমূলে নতুন নেতা তৈরি করতে চাইছে। বিজেপি ব্যর্থ, বিজেপি ব্যর্থ। আরএসএস এখন তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর দ্বিতীয় নেতা তৈরি করতে চাইছে বাংলায়।