আবদুল হাই, বাঁকুড়াঃ আদি পুরানে বর্ণিত মুনিবর নারদ কুটির রঙ্গরসিক হলেও দেবতাদের বার্তাবাহক ছিলেন সেই নারদই, আর সেই ভাবনা থেকেই বাঁকুড়ার কদমাঘাটীর রতনপুরে শিক্ষিত বেকার এবং তাদের পরিবার পরিজনদের পরিকল্পনা নারদ পুজোর। তারা বিশ্বাস করেন নারদ মুনি বেকার যুবক-যুবতীদের মনে কষ্ট ও বেদনা পৌঁছে দেবেন দেবতাদের কাছে এবং দেবতাগণ আশীর্বাদ করবেন তাদের ও চাকরি ক্ষেত্রে মিলবে চাকরি। আজ থেকে প্রায় ১০ বছর আগে এই পুজো শুরু হয় এবং গ্রামবাসীদের দাবি পুজো শুরু হওয়ার পর মিলছে চাকরিও। বিশ্বাসে মিলাই বস্তু তর্কে বহুদূর এই প্রবাদ আরো একবার সামনে এলো জীবন্ত হয়ে।