নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- একান্ত গোপনীয় তন্ত্র পদ্ধতি মেনে তন্ত্রসাধকদের উপস্থিতিতে রানাঘাট নবপল্লীতে শারদেশ্বরী শক্তি পীঠে অনুষ্ঠিত হতো জগদ্ধাত্রী পুজো। দেবীর নিত্য পুজো তো ছিলই। জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে থাকতো তান্ত্রিক রীতি- নীতি মেনে বিশেষ পুজো। মহাসাধক বামাক্ষ্যাপা এবং শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের পরম্পরা – যিনি তাঁর সাধনার মধ্যে দিয়ে বহন করেছিলেন – সেই সিদ্ধ তান্ত্রিক শক্তি চৈতন্য মহারাজের শরীর ত্যাগের পর তাঁর দেখানো পথেই বর্তমানে এই পুজোর দায়িত্ব পালন করছে কর্মকার পরিবার।
আজও প্রতিদিন মন্দিরে আসেন ভক্তরা। জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় এখানে দূর দূরান্ত থেকে চলে আসেন শ্রদ্ধালুরা। তন্ত্রসাধক শক্তিচৈতন্য মহারাজ প্রবর্তিত অন্তত পঞ্চাশ বছরের প্রাচীন এই পুজো ঘিরে আজও কথা বলে শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস।