অবৈধভাবে খাল খনন এবং গাছ বিক্রির অভিযোগে গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।

0
263

পূর্ব মেদিনীপুর, নিজস্ব সংবাদদাতা:-  অবৈধভাবে খাল খনন এবং গাছ বিক্রির অভিযোগে গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার গ্রাম পঞ্চায়েত তাদের অভিযোগ যে খাল কাটাই করা মাটি বিক্রি করেই খাল খনন। আর গাছের কাটার গ্রাম পঞ্চায়েত এখনো টেন্ডার পাস হয়নি। বনদপ্তরকে মৌখিক জানানো হয়েছে।তবে অঞ্চলে বসেই সর্বদলীয় ভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে গাছ কাটার। বিজেপির অভিযোগ মাটি বিক্রি করে টাকা অভিষেকের ব্যানার্জীর কাছে পাঠাতে হবে সে জন্যই টেন্ডার বা কাগজপত্র ছাড় গাছ এবং মাটিকাটা শুরু হয়েছে।

শহীদ মাতঙ্গিনীব্লকের রঘুনাথপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা গঙ্গা খালি খালে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার কাটার সিদ্ধান্ত নেয় ইরিগেশন দপ্তর। সেই মতো কথা রঘুনাথপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের

ইতিমধ্যে মাটি কাটার কাজ শুরু হয়েছে। এলাকাবাসীদের অভিযোগ যে খাল কাটার নাম করে কন্টাকটার কে দিয়ে খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রি করছে। এমন ভাবে খাল কাটা হচ্ছে যাতে খাল পাড়ে থাকা বসতবাড়ি ভেঙে যাবার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসীরা। এলাকাবাসিত অভিযোগ খালপাডে থাকা গাছ কেউ কেটে নিচ্ছে। তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন রঘুনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। রঘুনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তিনি জানান যে এড়িয়ে গেছেন ডক্টর তারা কাজ করছে তবে এখনো হালকাটা ড্রইং এবং কতটা কাটা হবে তার কাগজপত্র পাইনি। খালকাটার জন্য সরকারি কোনো অর্থ বরাতদ করা হয়নি খাল। খালের মাটি বিক্রি করে খাল খনন করা হবে সেজন্যই একটি সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে টেন্ডার তবে কত টাকা এবং কত মাটি কাটবে, সেটা ইরিগেশন দপ্তরি বলতে পারবে। আর খাল কাটার জন্য খালপাড়ে থাকা গাছ কাটতে হবে আমাদের জানায় ওই সংস্থা সেজন্যই আমরা অঞ্চলে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি প্রায় ১২০০ গাছ কেটে অঞ্চল অফিসের সামনে রাখব তারপর বনদপ্তর এবং টেন্ডার ডাকা হবে। দ্রুত মাটি কাটার কাজ শুরু করে দেয়ার কারণে বনদপ্তরকে মৌখিক জানিয়েছি লিখিত এখনো জানানো হয়নি আর টেন্ডার ও দেখা হয়নি। অপরদিকে বিজেপির অভিযোগ অবৈধভাবে খাল এবং গাছ কাটছে । এখানে বোঝা যাচ্ছে যে গাছ এবং মাটি কেটে পয়সা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাছে পাঠাতে হবে সেজন্যই কাউকে না জানিয়ে অনৈতিকভাবে এমন কাজ করছে গ্রাম পঞ্চায়েত এবং জেলা পরিষদ।