কাউন্সিলররা স্কয়ার্স ফুটে টাকা তোলে, সেই টাকা ফিরাদ সহ আরো উপর তলায় যায়, বিস্ফরোক সুকান্ত মজুমদার।

0
46

দঃ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- কাউন্সিলররা স্কয়ার্স ফুটে টাকা তোলে, সেই টাকা ফিরাদ সহ আরো উপর তলায় যায়,। যার ফলে বার বার এমন দুর্ঘটনা ঘটবে। অকালে কয়েকজনের প্রান যাবে।এ আর নতুন ঘটনা কি ? রবিবার সকালে বালুরঘাট পুরসভার পাইকারি বাজারে জনসংযোগে গিয়ে ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যে প্রচার সারার ফাকে আজ ভোরে খোদ কলকাতা পুরসভার মেয়র ববি হাকিমের চেতলা এলাকায় একটি নির্মিয়মান বাড়ির একাংশ ভেংগে পড়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এই কথা বলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি আরো বলেনকাউন্সিলররা পয়সা খেয়ে বৃহৎত্তর কলকাতা ব্যারাকপুর থেকে স্যারাউন্ডিং এরিয়ায় এগুলো একেকটা মরনফাদ ফেদে রেখেছে, কবে ভেংগে পড়বে কেউ জানে না। তিনি আরো বলেন কলকাতার একেকজন কাউন্সিলর কত রোজগেরে তা বাই পাসের ধারে গেলেই দেখতে পাবেন আপনারা যেখানে একজন কাউন্সিলর সরকারি জমি দখল করে অবৈধ ভাবে একটি ধাবা তৈরী করে দিব্যি চালাচ্ছে, কেউ বলবার নেই।তাহলেই বুঝুন এরাজ্যের অবস্থা।তিনি দাবি করেন পুরসভার উচিত এসব অবৈধ্য নির্মান ভেংগে মানুষের প্রান বাচানো। তবে সেটা করতে হবে মানবিক ভাবে।যারা করেছে তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বুঝাতে হবে পাশাপাশি তাদের ক্ষতিপুরনের ব্যবস্থ্যা করে সেখান থেকে অবৈধ্য নির্মান ভাংগা।তাহলেই মানুষ মরনফাদ থেকে বাচতে পারে।
তিনি এও বলেন ববি হাকিমকে ভাইপো সাইড করে দিয়েছে, এখন ববির উচিত এই স্কয়ার ফুটের টাকা তিনি কোন কোন জায়গায় প্রনামি হিসেবে পাঠিয়েছেন।সৌগত রায়ের কোমর দুলিয়ে নাচের প্রসংগে বলতে গিয়ে তিনি বলেন উনার নাচ এর আগেও তারা টিভিতে দেখেছেন, এই বয়সে ভালই নাচেন, তবে উনি নাচার সময় পেলেও ভেংগে পড়া বাড়ি গুলির ওখানে যাওয়ার সাহস দেখান না, কেননা উনি জানেন ওখআনে গেলে তার পিঠ আস্ত থাকবে না, তাই ভয়েই ওমুখো হন না উনি।এদিকে এম্ব্যুলেন্স না পাওয়া নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন ওগুলো তো তৃনমুলের রাজা রানীদের জন্য, সাধারনের জন্য নয়, তাই পাওয়া যায় না।

এদিকে আজ বালুরঘাট পাইকারি বাজারে প্রচারে গিয়ে ব্যবসায়ী বিক্রেতারা সেখানে ব্যবসায়িক স্থলের জায়গা ও অনান্য পরিকাঠামোর অউন্নয়ন নিয়ে সুকান্তকে কাছে পেয়ে অভিযোগ জানান। সুকান্ত বলেন বিষয়টি যাদের দেখার সেই তৃনমুল পরিচালিত পুরসভার দেখার কথা। তারা যদি না পারে আমাকে জানাক ও জায়গার ব্যবস্থা করে দিক, আমরা ব্যবস্থ্যা নিশ্চই করে দেব বলে তাদের জানিয়েছি।আজকের প্রচারে বেড়িয়ে মানুষজনের মনোভাব দেখে সহজেই বোঝা যায় তারা তৃতীয়বারের জন্য মোদীজিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসার জন্য প্রস্তুত।

এর পাশাপাশি তার নিজের কিছু এলাকায় বিরোধীরা বিজেপির ফ্ল্যাগ পোস্টার রাতের অন্ধকারে ছিড়ে ফেলা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, আমরা সবাই জানি ওদের যিনি প্রার্থী এসবে বিশ্বাসি তাই তার চেলাচামুন্ডারা করবে এ আর কি। তিনি বলেন এ করে বিজেপিকে মুছে দেওয়া যাবে না কেননা বিজেপি মানুষের হৃদয়ে গেথে গেছে।