তপ্ত রোদে মাঠঘাট বির্দীণ,
বর্ষার অপেক্ষায় থেকে থেকে অবশেষে সে এলো-
অবিরাম বারিধারা ঝরছে দেখে মনে হয় যেন কাঁচের
কুচি ঝরঝর করে ধরণীর স্তনগ্রন্থিতে
উপছে পড়ছে!
তখন তরুলতাপাতা তৃপ্ত হয়ে মনের হরষে করে নৃত্য!
গ্রীষ্মের দহনের পর চারিধার নবরূপে
অলঙ্কার স্বরূপ,
শুকনো মাটির গুঁড়োতে মাখা মলিন রূপ।
পিপাসিত মাঠঘাট রসবতী হয়ে হয় ঋতুমতী-
নতুন বীজের আশায় শ্রীঅঙ্গে ধারণ করে।
নতুন করে সাজিয়ে তোলে সম্পূর্ণরূপে তৃপ্ত
চারিধার তখন সে রূপবতী।