বালুরঘাট, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ :- একজন বাংলাদেশী অতিথী এই বাংলায় এসে খুন হয়ে গেলেন, পুলিশ কিছুই জানতে পারল না। ইন্টারন্যাল পরিস্থিতি এই বাংলায় এক ভয়ংকর অবস্থায় রয়েছে, যা নিয়ে চিন্তিত কেন্দ্র ও, ,তার প্রশ্ন একজন বাংলাদেশের ভি আই পি সাংসদের যদি এই অবস্থা হয় তাহলে আমরা এই বাংলায় কি অবস্থায় রয়েছি তা স্বাভাবিক ভাবেই বাংলার মানুষের কাছে আর নতুন করে বলার নয়, আজ বালুরঘাটে এক সাংবাদ মুখোমুখি হয়ে বাংলাদেশের সাংসদের খুন হওয়া নিয়ে এই মন্তব্য করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি গতকাল নন্দীগ্রামে তাদের এক মহিলা কর্মীর খুন ও তার ছেলে আশংকাজনক অবস্থায় কলকাতার এক নার্সিং হোমে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়াইয়ের প্রসংগ তুলে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনাও করেন। তার বক্তব্য নির্বাচন কমিশনের এব্যাপারে সচেষ্ট হওয়া উচিত। কেননা এব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীকে প্রশ্ন করা হলেই তিনি বলবেন নির্বাচন চলাকালীন রাজ্যের যাবতীয় আইন শৃখ্যলার দায় নির্বাচন কমিশনের, সুকান্তর পালটা প্রশ্ন তাহলে এই খুনের দায় কে নেবে এরপরেই তার সংযোজন অতএব নির্বাচন কমিশনকে শক্ত হাতে এর মোকাবিলা করা।তৃনমুলের নামকরা যত দুষ্কৃতি আছে তাদের কড়া হাতে দমন করতে হবে, বলে মন্তব্য করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।পাশাপাশি তারদাবি রাজ্যপাল রাজ্যের কাছে যে এব্যাপারে জবাব তলব করেছে তার প্রশংসা করে সুকান্ত বলেন রাজ্যপাল বোস তার সাংবিধানিক দায়িত্ব সঠিক ভাবেই পালন করেছেন।
এর পাশাপাশি রাত পোহালেই নন্দীগ্রামে ভোট ও মমতা ব্যানার্জীর নদীগ্রামে গিয়ে বদলার হুমকি প্রসংগে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন মমতা ব্যানার্জীর এসব হুমকি না দিয়ে উচিত খোলা মনে শুভেন্দুর কাছে তার হারটা মেনে নেওয়া, এ প্রসংগে বলতে গিয়ে তিনি সোমনাথ চ্যাটার্জিকে মমতা ব্যানার্জী হারিয়েছিলেন প্রসংগ টেনে নিয়ে এসে বলেন, হার জিত তো লড়াইয়ের একটা অংগ একে খোলা মনে মেনে নেওয়াই উনার উচিত। অপরদিকে নন্দীগ্রামের ঘটনায় তাদের কর্মীদের মনোবল ভাংগতে বিজেপি কর্মীদের যে পুলিশ গ্রেফতার করবে, কেননা সারা রাজ্যে পুলিশ এভাবেই তৃনমুলের হয়ে কাজ করে চলেছে, তার একটা আভাশ আমরা আগেই জেনে বুঝে ভোটে লড়াই জারি রাখার জন্য সেকেন্ড ভোটে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।, আমি গতকাল অবদ্ধি শুভেন্দু বাবুর সাথে ওখআনে ছিলাম, আমি জোরের সাথে বলছি ওখানের সবকটি আসন বিজেপি দখল নেবে।