কাঠের ব্যবস্থা করে মৃতদেহ দাহ করার কথা বলে পৌর কর্মচারীরা আর এতেই বিক্ষোভ শুরু করেন উপস্থিত শ্মশান যাত্রীরা।

0
22

দঃ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- বালুরঘাট পৌর এলাকার খিদিরপুর শ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লি গঠনগত ত্রুটি সারিয়ে তোলার জন্য ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে কাজ শুরু হয়েছিল। চলতি মাসের ১২ তারিখ থেকে 36 লক্ষ টাকা ব্যয় করে নতুন করে সারিয়ে তোলা হয় চুলিটি এরপর শহর জুড়ে পৌরসভার পক্ষ থেকে লাগাতার প্রচার করা হয় চুল্লি নতুন করে কাজ করছে এই কথা জানিয়ে এরপর মাত্র 12 দিন কেটেছে বেশ কিছু মৃতদেহ পোড়ানো হয়েছে চুল্লিতে। কিন্তু সোমবার দুপুর থেকে আর মৃতদেহ পোড়ানো যায়নি এই চুল্লিতে কর্তব্যরত পৌরসভার কর্মীরা জানিয়েছেন দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় হিট নেমে গেছে চুল্লির পর্যাপ্ত তেল ছিল না জেনারেটারে তেল নিয়ে এসে জেনারেটর চালিয়ে হিট তুলতে গিয়ে দেখা যায় পর্যাপ্ত হিট ধরে রাখতে পারছে না বৈদ্যুতিক চুল্লি। যে কারণে ওপেন চুল্লিতে কাঠ দিয়ে পোড়ানোর ব্যবস্থা করতে হয় শেষ পর্যন্ত। মৃতদেহ দাহ করতে আসা সাধারণ মানুষ নাকাল হয়েছেন দিনভর আধঘন্টা সময় লাগবে বলে বসিয়ে রাখা হয় শ্মশান যাত্রীদের। অভিযোগ ঘন্টা দুয়েক পরে তাদের কাঠের ব্যবস্থা করে মৃতদেহ দাহ করার কথা বলে পৌর কর্মচারীরা আর এতেই বিক্ষোভ শুরু করেন উপস্থিত শ্মশান যাত্রীরা।