বাংলাদেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির ঘটনায় এদিন বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং নেপাল এর মেডিকেল পড়তে যাওয়া প্রায় ৩২০ জন ছাত্র – ছাত্রী হিলি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ফিরে এলো।

0
25

নিজস্ব সংবাদদাতা, হিলি, দক্ষিণ দিনাজপুর:- বাংলাদেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির ঘটনায় এদিন বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং নেপাল এর মেডিকেল পড়তে যাওয়া প্রায় ৩২০ জন ছাত্র – ছাত্রী হিলি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ফিরে এলো। বাংলাদেশ প্রশাসন পুলিশি নিরাপত্তা দিয়ে তাদের সীমান্ত পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। বাংলাদেশ থেকে ভারতে ফেরা ছাত্ররা জানায়, বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ হলেও তার আঁচ তারা পাননি। তাদের বাসে করে পুলিশি নিরাপত্তার মাধ্যমে ভারত সীমান্ত পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়।

অপরদিকে বাংলাদেশ কারফিউ থাকার কারণে, এদিন থেকে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেল হিলি সীমান্তের স্থলবন্দর দিয়ে। হিলি এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সুব্রত সাহা জানান, বাংলাদেশ ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় আমদানি কারকদের সাথে বার্তালাপ করা যাচ্ছে না। পাশাপাশি এদিন থেকে আগামীকাল পর্যন্ত আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে বলে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে জানা গিয়েছে। এর ফলে রপ্তানি করার জন্য কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে রপ্তানি কারকদের।

বাইট – বাংলাদেশে মেডিকেল পড়তে যাওয়া ছাত্র।
বাইট – সুব্রত সাহা, হিলি এক্সপোর্ট এসোসিয়েশনের সদস্য।হিলি, দক্ষিণ দিনাজপুর:-

বাংলাদেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির ঘটনায় এদিন বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং নেপাল এর মেডিকেল পড়তে যাওয়া প্রায় ৩২০ জন ছাত্র – ছাত্রী হিলি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ফিরে এলো। বাংলাদেশ প্রশাসন পুলিশি নিরাপত্তা দিয়ে তাদের সীমান্ত পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। বাংলাদেশ থেকে ভারতে ফেরা ছাত্ররা জানায়, বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ হলেও তার আঁচ তারা পাননি। তাদের বাসে করে পুলিশি নিরাপত্তার মাধ্যমে ভারত সীমান্ত পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়।

অপরদিকে বাংলাদেশ কারফিউ থাকার কারণে, এদিন থেকে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেল হিলি সীমান্তের স্থলবন্দর দিয়ে। হিলি এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সুব্রত সাহা জানান, বাংলাদেশ ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় আমদানি কারকদের সাথে বার্তালাপ করা যাচ্ছে না। পাশাপাশি এদিন থেকে আগামীকাল পর্যন্ত আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে বলে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে জানা গিয়েছে। এর ফলে রপ্তানি করার জন্য কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে রপ্তানি কারকদের।