১৯৬৪ সালে মালদার বামনগোলা ব্লকের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের খুটাদহ এলাকায় পুজোর সূচনা হয়েছিল, বর্তমানে সেই পুজো য় খুটাদহ সার্বজনীন দুর্গাপুজো নামে বর্তমানে পরিচিত।

0
14

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদা—-১৯৬৪ সালে মালদার বামনগোলা ব্লকের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের খুটাদহ এলাকায় পুজোর সূচনা হয়েছিল, বর্তমানে সেই পুজো য় খুটাদহ সার্বজনীন দুর্গাপুজো নামে বর্তমানে পরিচিত।

দুর্গাপুজো মানে বাঙালি শ্রেষ্ঠ উৎসব আর সেই পুজো খুটাদহ এলাকায় শুরুর দিকে বেশ কয়েক বছর ভারত ও বাংলাদেশ,দুই বাংলার মানুষ মিলেমিশেই এই পুজো করতেন।এই পুজোকা ঘিরে বসত বিশাল মেলা।পূজোর স্থান তারকাঁটার ওইপারে পড়ে যাওয়ায় ঠাকুরের মন্দিরকে নিয়ে আসা হয় সীমান্তে মন্দিরে স্থান পরিবর্তন হয়েছে।এখনো মূল মন্দিরে পুজো দিয়ে তারকাঁটার ওপার থেকে ঘট নিয়ে পুজো হয় খুটাদহ গ্রামের নতুন মন্দিরে। বর্ডার এলাকা বলে বিএসএফের অনুমতি নিয়েই এই পুজো করা হয়। । এই পুজোকে ঘিরে প্রতি বছর বামনগোলার খুটাদহ সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের বাসীন্দারা আনন্দে উৎসবে মেতে ওঠেন। কিন্তু এবছর সেই উৎসব কিছুটা ফিকে হয়েছে এলাকার বন্যা পরিস্থিতির আতঙ্ক বাড়াচ্ছে।

পুজো কমিটির সদস্যরা জানান -নিয়ম মেনে প্রায় ৬০ বছর ধরে এই দুর্গাপূজা হয়ে আসছে খুটাদহ গ্রামে। এই পূজাতে মহা অষ্টমীর দিন এলাকার বিভিন্ন মন্দির থেকে এই মায়ের মন্দিরে ভোগ আছে সেই ভোগ পুজোর পরে বিভিন্ন গ্রামে বিতরণ করা হয়। এছাড়াও নিয়ম অনুসারে এ বছর পুজো কমিটির তরফ থেকে দুটো ছেলের পড়াশোনার দায়িত্ব নেওয়া হচ্ছে।খুটাদহ সার্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির তরফে।পুজোর দিন তারা দুঃস্থদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ করবেন।