সাধ জাগে হাস্নুহানার গন্ধ খুঁজি সুঘ্রানে
অসহ্য গাদাল পাতা ছড়ানো পথে ।
সকালগুলো বড় ভয়াভয়-
চোখ খুলতেই ভয় আর আতঙ্ক ।
প্রেয়সীর ছলনা, কুমারী যৌবনের কান্নায় দিশাহারা হই,
এখনও প্রাত্যহিক মৃত্যু মিছিল চলে, অশ্রু ঢালে-
বশ্যতা স্বীকারে কঠোরতায় বাধ্য করে অবনী।
হয়তো খালি চোখে চাঁদকে মনে হয় মহাপ্রেমিক,
ক্ষনেক চুম্বন ধারায় ভরে যায় এ দেহ, মন,
জোছনার স্নিগ্ধধারায় যে কামনার সঙ্গম –
অবশেষে নষ্ট চন্দ্রের যন্ত্রণাময় দংশন।
আলোছায়ার পরে আছে উলঙ্গ কুয়োতলা
চেনা চামড়ার মধ্যে লুকিয়ে আছে একটি লাশ
তবে কি মুক্তি দিলো কুৎসিত পৃথিবীর কারাগার ?
খিদেওয়ালা ডেকে তোলে নিত্য তার যা অভ্যাস,
এবার শুরু হবে দৈনন্দিন কালযাপনে হিংস্রতায় অবগাহন।
সংরক্ষিত
গড়িয়া,কলকাতা।