নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- আমি এখন তৃণমূলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে সিবিআই ইডির বিরুদ্ধে কথা বলার ক্ষমতা রাখি। মেরুদন্ড বিক্রি করে অমিত শাহের জুতো চাঁটতে যাইনি। রবিবার পূর্ব মেদিনীপুরের দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূলের উদ্যোগে পেটুয়াঘাটে সাংগঠনিক সভায় যোগ দিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন তৃণমূল নেতা কুনাল ঘোষ,পাশাপাশি তিনি বলেন, কম্বল বিলি করতে গিয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাচ্চা মেয়েটা মারা গেছে মা কাঁদছে। অথচ পালিয়ে গেল। যেখানে কম্বল বিলি হচ্ছিল সেখানে দুর্ঘটনা। উচিত ছিল গাড়ি ঘুরিয়ে নিয়ে চলে যাওয়া। একজন কেউ এলনা। এত বড় নোংরা মানসিকতার লোক। অথচ ঘটনার পর তৃণমূলের নেতারা লোকজন ছুটে গিয়েছে উদ্ধার করার জন্যে। ওথের জন্যে যারা মারা গেল তাদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন মনে করেনি। অথচ কোলকাতায় বসে অমিত শাহর জুতো চাঁটছে।
বিজেপির কোন নেতা নাকি বলে গিয়ছে টাইম হো গেয়া। কিন্তু প্রথম লাইটা বললেও পরের লাইনটা বলেনি। প্রথম লাইন টাইম হো গেয়া। আর পরের লাইনটা হল শুভেন্দুকো নিকালনা চাহিয়ে। ও প্রথম লাইনটা বললেও পরের লাইনটা বলছেনা। ২১ তারিখ অভিষেকের পাল্টা সভা করবে শুভেন্দু। সভার জন্যে যে মাঠটা ঘেরা হয়েছে তাতে ৫–৬ হজারের বেশি লোক ধরেনা। অভিষেকের পেছন পেছন ঘুরছে। অভিষেক যাঁহা পর খাড়া হোতা। উঁহিসে শুভেন্দুকা লাইন শুরু হোতা।
আর আজকে আর এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে নিয়ে ঘুরছে। শাস ভি কভি বহু থি। আর আপকা যো গদ্দার ফ্যামেলি ওভি কভি তৃনমূল থি। বিরোধী দলনেতার দম শেষ। ফুটো কলসি বাজে বেশি। বলছে পূর্ব মেদিনীপুরে লোক পাঠান। ধস নেমেছে। ও যদি বড় নেতা হতো তা হলে দিল্লির বড় নেতা নেত্রী এলে বলতো আমার জেলায় নয় অন্যে জেলায় যান। আমার জেলা আমি দেখে নিচ্ছি। ঠিক তৃণমূলে থাকার সময় যেমন বলতো কোলাঘাটের পর আমি দেখব মমতাদির ভরসাকে আস্থা করে।
আর এখন দিল্লিতে ঘন ঝন এস এমস পাঠাচ্ছে। আমাকে বাঁচান। পূর্ব মেদিনীপুর নেই।