রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন এর ইনফরমেশন পেয়ে উপকৃত মেরিন ফিসারি মৎস্য জিবিরা।

0
2683

দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা, নিজস্ব সংবাদদাতা:- আমার নাম সর্বেশ্বর প্রামাণিক ডায়মন্ড হারবার ব্লকের সুলতানপুর গ্রামে বাসিন্দ া আমি একজন মৎস্য জীবী ছোট থেকে আর্থিক অনটনের মধ্যে থেকে অনেক কষ্ট করে নিজেকে স্বাবলম্বী করে পেরেছি আজ এর পিছনে অনেকটাই হাত রয়েছে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের।
আমি বিগত ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের সঙ্গে যুক্ত আমার নিজস্ব একটি মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে আমার এই ট্রলারে প্রায় ১৯ জন কর্মী নিযুক্ত রয়েছে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন থেকে যে সমস্ত সহযোগিতা পেয়ে আজ আমরা অনেকটাই সাবলম্বী যেমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা নদীর হাই অ্যালটমেন্ট আসার আগে প্রতিনিয়ত আমাদেরকে সতর্কবার্তা পৌঁছে দেয় রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে বা আমাদের ফোনে ভয়েস মেসেজ এর মাধ্যমে প্রতিদিন আমরা সমুদ্রের ওয়েদার রিপোর্ট জানতে এটা আমাদের মত মৎস্যজীবীদের কাছে অনেক বড় একটি পাওনা এটা না পেলে আমরা অনেকটাই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারতাম।
আমাদের প্রায় এক সপ্তাহ বা ১৫ দিনের জন্য একটি টলার নিয়ে বেরোতে প্রায় এক লাখ 62000 টাকার মত খরচ পরে এই ওয়েদার রিপোর্টটা জেনে গেলে।
আমরা এই ওয়েদার রিপোর্ট না পেয়ে যদি সমুদ্রে যাই তাহলে অনেক সময় আমাদের মাঝপথ থেকে ঘুরে আসতে হয় এছাড়া আমাদের নিজেদের লাইফ লিরিক্স থেকে যায় এছাড়া এত দিনের খাবার বা জল বা তেল সমস্ত কিছু নষ্ট হয়ে যায় আমরা এতে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।
তাই রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের এই ওয়েদার রিপোর্ট থেকে আমরা আমাদের অনেকটা ক্ষতি কমাতে পেরেছি আমরা ওয়েদার রিপোর্ট মেনে তারপর আমরা সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোই এতে আমাদের কোন লাইভলিক্স বা মার্চ পজিশন থেকে ঘুরে আসার কোন ভয় থাকে না আমরা নির্ভাবনায় সমুদ্রে পাড়ি দিতে পারি।
তাই আগের থেকে আমি এখন অনেকটাই স্বাবলম্বী হতে পেরেছি, এই রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের এই ওয়েদার ইনফরমেশন থেকে আমার লাভ আগের থেকে এখন অনেক লাভ পাচ্ছি।
তাই রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন কে আমি অসংখ্য ধন্যবাদ জানাবো এইভাবে মৎস্যজীবীদের পাশে থেকে তাদেরকে সঠিক পথে চালনা করার জন্য।