হেরিটেজ পুকুর ভরাট করার অভিযোগ উঠল স্থানীয় কয়েকজন লোকের বিরুদ্ধে, ক্ষুব্ধ চেয়ারম্যান।

0
287

কোচবিহার, নিজস্ব সংবাদদাতা: কোচবিহার শহর এখন হেরিটেজ তালিকা ভুক্ত। সেই শহরের যত পুরোনো দীঘি রয়েছে সেই সব দীঘি হেরিটেজ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। সেই হেরিটেজ পুকুর ভরাট করার অভিযোগ উঠল স্থানীয় কয়েকজন লোকের বিরুদ্ধে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ,কোচবিহার শহর হেরিটেজ ঘোষণা হওয়ার পর দেখা যায় মোস্তাফি দীঘি হেরিটেজের ১২৫ নং তালিকায় রয়েছে। তারপর পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ মোস্তাফি দীঘির দেখতে আসেন। সেখানে এসে দেখেন অনেকে ওই পুকুর ভরাট করে বাড়ি তৈরি করেছে আবার কেউবা টিনের বেড়া দিয়ে দখল করে নিয়েছে। পরে তিনি সেখানে স্থানীয় মানুষকে জানান যে ওই পুকুর হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সেই দীঘি বন্ধ করা বা দখল করা যাবে না। কিন্তু সেই কথার তোয়াক্কা না করে পুকুরে ভরাট করতে শুরু করে। পরে স্থানীয় লোকজন তা বাধা দিলে সেখানে ঝামলা হয়। ওই দীঘি ভরাট করার অভিযোগ শুনে বেজায় ক্ষুব্ধ কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।

তার তাবি, কোচবিহার শহরের হেরিটেজ হওয়ার পর পুরোনো দীঘি গুলি হেরিটেজের আওতায় পড়েছে। সেই দীঘি গুলি যারা অন্যায় ভাবে হেরিটেজ পুকুর বা জলাশয় বন্ধ করার চেষ্টা বা চক্রান্ত করছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

উল্লেখ,পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ মোস্তাফি দীঘির দেখতে আসেন। সেখানে এসে দেখেন অনেকে ওই পুকুর ভরাট করে বাড়ি তৈরি করেছে আবার কেউবা টিনের বেড়া দিয়ে দখল করে নিয়েছে। পরে তিনি সেখানে স্থানীয় মানুষকে জানান যে ওই পুকুর হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সেই দীঘি বন্ধ করা বা দখল করা যাবে না। কিন্তু সেই কথার তোয়াক্কা না করে পুকুরে ভরাট করতে শুরু করে। যা নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।