হাঁস-মুরগি প্রতিপালন করতে গিয়ে বেগের মুখে পড়তে হচ্ছে প্রতিপালকদের।

0
41

নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:-  একে বৃষ্টির আকাল অপরদিকে নদী মাঠে পর্যাপ্ত জল না থাকার কারণে বর্তমানে হাঁস চাষ থেকে বিমুখ হচ্ছে, বিভিন্ন ফার্মের প্রতিপালকরা নদীয়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় চাষাবাদ এবং পশু পালনের মধ্যে দিয়ে ই রুজি রুটির পথ খুঁজে নেয় মানুষ তবে এই নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভার বিভিন্ন প্রান্তে যেরকম সবজি চাষ হয়ে থাকে অপরদিকে হয়ে থাকে হাঁস মুরগি প্রতিপালন আর এবার সে কারণেই হাঁস-মুরগি প্রতিপালন করতে গিয়ে বেগের মুখে পড়তে হচ্ছে প্রতিপালকদের তারা জানাচ্ছেন একে আবহাওয়ার খামখেয়ালী অপরদিকে বর্তমানে জলাশয় কিংবা পুকুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল থাকছে না তাই বর্তমানে হাঁস প্রতিপালন করতে গিয়ে বেগতিক দেখছেন তারা। বিভিন্ন প্রতিকূলতাকে পাশ কাটিয়ে অবশেষে হাতে গোনা কিছু হাঁস প্রতিপালন করছেন ফার্মের প্রতিপালকরা তবে বর্তমানে হাঁসের চাহিদাও কমছে তাই মুরগি চাষের উপরই বেশি ঝোঁক তাদের অপরদিকে এই হাঁস প্রতিপালন করতে গিয়ে জলাশয় তৈরি করা তাতে ওষুধ দেওয়া এবং হাঁসের রাখার মত পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকার কারণেই বর্তমানে হাঁস চাষের থেকে বিমুখ হয়েছেন তারা। প্রথম দিকে চারশোরও বেশি হাঁস নিয়ে প্রতিপালন করা শুরু করলেও বর্তমানের চাহিদা না থাকার কারণে হাঁস প্রতিপালনের সংখ্যা গিয়ে থেকেছে ৬০ থেকে ৭০ টিতে। তবে এই সমস্ত হাঁস সবই মাংস খাওয়ার জন্য প্রতিপালন করা হচ্ছে তবে যদি এভাবে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনা চলতে থাকে তবে ভবিষ্যতে এই হাঁস প্রতিপালন থেকে তারা পুরোপুরিভাবে বিরত হবেন বলেও জানিয়েছেন যদিও হাঁসের মরণ রোগ এবং প্রতি পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অসুবিধা হওয়ার কারণে বিধানসভার বিচ্ছিন্ন এলাকার বেশ কিছু ফাম ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। তবে এসব প্রতিপালকদের এখনো পর্যন্ত মেলেনি কোন সরকারি আর্থিক সুবিধা বা প্রতিপালনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরিকাঠামো তাই নিজের ট্যাকের করি খরচ করে আর বেশি দিন এই হাঁস প্রতিপালন করা সম্ভব নয় বলেও জানান হাঁস প্রতিপালকরা তবে এখন দেখার আবহাওয়া খামখেয়ালী পোনা মিটলেও সরকারিভাবে কোনো রকম সুবিধা পান কিনা এই সমস্ত প্রতিপালকরা নাকি আশ্বাস এবং প্রতিশ্রুতিতেই জীবন কাটে বাকিটা