পুজোর ছুটির পরে স্কুল খুলতেই স্কুলের প্রতিটি শিশুর হাতে পৌঁছে গেলো নারিকেলের নাড়ু,তিলের নাড়ু এবং মুড়ির মোয়া।

0
8

দঃ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- বিগত বছর গুলির মত এবছরেও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি পূর্ব চক্রের বেড়ল প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এইরকম মজার প্রাপ্তিযোগে দারুণভাবে আনন্দ প্রকাশের এক পরিমণ্ডল গড়ে উঠলো শিশুদের মধ্যে । ছাত্রী-ছাত্র,শিক্ষক, মিড-ডে-মিলের রাঁধুনি সহ উপস্থিত অভিভাবক সকলেই এই অভিনব উদ্যোগে সামিল হয়ে খুশি প্রকাশ করলেন। জানা গেছে ওই বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক বিগত বেশ কয়েক বছর ধরেই পুজোর ছুটির পরে স্কুল খুললেই ব্যাগ বোঝাই নাড়ু-মোয়া ইত্যাদি নিয়ে এসে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিলি করেন। বিদ্যালয়ের মিড-ডে-মিল বা অন্য কোনো ফাণ্ডের সঙ্গে এই কর্মকাণ্ডের কোনো যোগ নেই। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত অর্থ ব্যয় করেই প্রধানশিক্ষক বিভাস দাস এই ব্যতিক্রমী কাজ করে থাকেন।
তিনি অনেক সময় নিজস্ব টাকা খরচ করে শিক্ষার্থীদের মাংস ও ফলমূল ইত্যাদি খাইয়ে থাকেন বলে জানা যায় । এমনকি লক ডাউনের কঠিন সময়ে নিজ অর্থে কলা, কমলা, আঙুর, খেজুর, আপেল, আম, লিচু ও মুসুম্বির মতন পুষ্টিকর ফলফলাদি প্যাকেট করে অভিভাবকদের হাতে তুলে দিয়ে সকলের প্রিয়পাত্র হয়ে উঠেছেন।ব্যক্তিগত অর্থে এইরকম ব্যতিক্রমী কাজ করে বিভাস দাস এক অভিনব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।