অন্তঃবিহীন ভাঙা হাটে ধ্বংসের লীলা চলে শূন্য থেকে শূন্যের গহ্বরে।
— আর যবনিকা ঘিরে উঁকি মারে চাপ চাপ অমানিশার কালো মেঘ!
পিঠে পিঠ ঠেকা বিপণ্নতারা, আজ শুধু টিকে থাকতে চায়, খড়কুটোকে জাপটে জড়িয়ে।
অবসর যাপনের ভাঙা চেয়ারটায়, আমার নিশাচর মন আজ হারিয়েছে আজ তার নিজস্বতা, হেমন্তের বাতাসে মিশেছে নীল বিষ নিঃশ্বাস!
উদ্বায়ী শব্দে ছুঁয়ে যাওয়া প্রতিটা প্রহরের ললাট লিখন বারংবার হাই তুলে যায় আমার বিদীর্ণ বুকে।
আর আমার ঘুম ঘুম কল্পনারা শকুনের ভেজা ডানায় সূর্যাস্থ দেখবে বলে শুকনো ফসিলের ভাঁজে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে।
পরাগ সংক্রমনে ক্ষয়ে যাওয়া ফুসফুস সঞ্জীবনীর খোঁজে অগত্যা স্বপ্নের ঘর ভেঙে ঠিকানা বদলাতে চায়।
বিদায়ী সন্ধ্যার মৃত্যু মিছিলে হয়তো একদিন জীবনের জমে থাকা সব ভুল ছাই হয়ে ধুয়ে মুছে যাবে নিকষ আঁধারে!
স্বপ্ন বিহীন দীর্ঘশ্বাসে যেনো
স্তব্ধতারাই জীবনের শেষ পরিনতি!