অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে না পারায় বিছানায় শয্যাশায়ী পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারি।

0
386

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদাঃ- অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে না পারায় বিছানায় শয্যাশায়ী পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারি। পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসনের কাছে চিকিৎসার জন্য কাতর আবেদনের পরেও মিলেনি কোনো সারা। তাই স্কুলের গণ্ডি ত্যাগ করে সংসারের হাল ধরতে পরিচালক কাজ করছে মালদহের বামনগোলা পঞ্চায়েতের সালালপুরের বছর তেরোর কিশোরি প্রতিমা বর্মন।
ভিনরাজ্যে কাজে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে বছর খানেক আগেই মৃত্যু বাবার।প্রতিমা বর্মনের দীর্ঘ কয়েক মাস ধরেই রক্ত শূন্যতায় ভুগছে। অর্থের অভাবে চিতকিৎসা করাতে পারছেন না।পরিবারের এক মাত্র উপার্জনকারী এখন প্রতিমাই। তাই মাকে সুস্থ করে তুলতে স্কুল যাওয়া বাদ দিয়ে বাড়ি বাড়ি পরিচালিকার কাজ করে সংসারে অন্য জুটাচ্ছেন।
প্রতিমার সুবলি বর্মণ তার চিকিৎসার জন্য পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হওয়ার পরেও মিলেনি কোনো সাহায্য বলে অভিযোগ। চিকিৎসার জন্য কাতর আবেদন জানিয়েছে সাবলি বর্মন।

পাকুয়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান …. বলেন, পরিবারটির কথা জানি। আমি নিজে এর আগে আর্থিক সাহায্য করেছি। ব্লক প্রশাসনের কাছে পরিবারটির কথা জানাবো